ধারাবাহিক ৫ পর্বের(৩য় পর্ব)
ভোলা প্রতিনিধি : ভোলা জেলায় যে কয়টি দর্শনীয় স্থান রয়েছে তার মধ্যে
অন্যতম ভোলা টু চরফ্যাশনের বৃহৎ বাস টার্মিনাল। যার নামকরণ করা হয়েছে
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাসষ্টান্ড।
কিন্তু মোস্তফা কামাল বাসষ্টান্ড এর নাম থাকলে ও বর্তমানে লোকমুখে এর নাম চরফ্যাশন বাসষ্টান্ড। এর একটাই প্রধান কারন বলে মনে করছেন সচেতন মহল। মোস্তফা কামালের নামে এখানে নেই কোন সাইনবোর্ড, দেয়ালছবি বা দেয়ালিখা। ফলে মানুষ ভুলতে শুরু করেছে এর আসল নাম ও ইতিহাস।
আর বাসষ্টান্ড দর্শনীয় স্থান হলে ও এর মধ্যে নেই কোন দেখার পরিবেশ। বর্ষায় মৎস খামার আর গ্রষ্মে ধুলার পাহাড়ের মত অবস্থা হয় এখানে। চার পাশে প্রশাব-পায়খানা আর ময়লা আবজর্নার স্তুপ। প্রচন্ড দুর্গন্ধের কারনে এক অস্বস্তিকর পরিবেশ বিরাজ করছে এ দর্শনীয় স্থানটিতে। কত বছর ধরে যে সং¯কার হচ্ছেনা তা এর অবকাঠামো দেখলেই বুঝা যায়। জরাজীর্ন এ স্থাপনা সংস্কারের নেই কোন সরকারি উদ্দ্যেগ।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্য বইয়ে তার আত্মজীবনী না থাকলে হয়তোবা আমরা পুরোপুরি ভুলে যেতাম শ্রেষ্ঠ এ বাঙ্গালীকে। দ্বীপজেলার এ মহাবীর সারা প্রথিবীর কাছে পরিচিত করেছেন ভোলা সহ বাংলাদেশকে। কিন্তু ভোলা শহরের মধ্যে নাই তার কোন স্মৃতিচিহ্ন। তার কোন স্থাপনা শহরে না থাকার কারনে অধিকাংশ মানুষ তার সম্পর্কে অনভিহিত।
অভিবাবক মহলের দাবী কোন দল বা সংগঠন একা মুক্তিযুদ্ধ করেনি। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেছে সবাই। সুতরাং এর স্মৃতি সংরক্ষনের দ্বায়িত্ব সকলের। কারো বাবা স্বাধীনতার ঘোষক, কারো স্বামী স্বধীনতার ঘোষক এ নিয়ে বিতর্ক না করে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের মুল্যায়ন করা উচিত বলে মনে করেন তারা।
যে দল ক্ষমতায় আসে সে দলের নামে রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ ও অন্যান্য স্থাপনা যেমনিভাবে করবে, ঠিক তেমনি স্বাধীনতা যাদের ত্যাগের ফসল তাদের নামে জেলা উপজেলায় স্থাপনা নির্মান করার দাবী করেন তারা।
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল ভোলার কৃতি সন্তান তার নামে ভোলা শহরে কোন প্রতিষ্ঠান বা স্থাপনা নাই। বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের নামে তার জন্মস্থান দৌলতখানে ও কোন প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেনি।
আমরা মনে হয় শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালীকে মর্যাদা দিতে পারছিনা পরিপূর্নভাবে। কারন দেশ স্বাধীনের পর ভোলায় বহু প্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাট নির্মান হয়েছে তার কোনটাই মোস্তফা কামালের নামে করা হয়নি।
তবে তার বর্তমান গ্রামের বাড়ী ভোলা আলীনগর যাওয়ার রাস্তার নাম মোস্তফা কামাল সড়ক। যা একটি আবাসিক সড়ক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কেন এ অবমুল্যায়ন তার কোন জবাব কারো কাছে নাই।
কিন্তু মোস্তফা কামাল বাসষ্টান্ড এর নাম থাকলে ও বর্তমানে লোকমুখে এর নাম চরফ্যাশন বাসষ্টান্ড। এর একটাই প্রধান কারন বলে মনে করছেন সচেতন মহল। মোস্তফা কামালের নামে এখানে নেই কোন সাইনবোর্ড, দেয়ালছবি বা দেয়ালিখা। ফলে মানুষ ভুলতে শুরু করেছে এর আসল নাম ও ইতিহাস।
আর বাসষ্টান্ড দর্শনীয় স্থান হলে ও এর মধ্যে নেই কোন দেখার পরিবেশ। বর্ষায় মৎস খামার আর গ্রষ্মে ধুলার পাহাড়ের মত অবস্থা হয় এখানে। চার পাশে প্রশাব-পায়খানা আর ময়লা আবজর্নার স্তুপ। প্রচন্ড দুর্গন্ধের কারনে এক অস্বস্তিকর পরিবেশ বিরাজ করছে এ দর্শনীয় স্থানটিতে। কত বছর ধরে যে সং¯কার হচ্ছেনা তা এর অবকাঠামো দেখলেই বুঝা যায়। জরাজীর্ন এ স্থাপনা সংস্কারের নেই কোন সরকারি উদ্দ্যেগ।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্য বইয়ে তার আত্মজীবনী না থাকলে হয়তোবা আমরা পুরোপুরি ভুলে যেতাম শ্রেষ্ঠ এ বাঙ্গালীকে। দ্বীপজেলার এ মহাবীর সারা প্রথিবীর কাছে পরিচিত করেছেন ভোলা সহ বাংলাদেশকে। কিন্তু ভোলা শহরের মধ্যে নাই তার কোন স্মৃতিচিহ্ন। তার কোন স্থাপনা শহরে না থাকার কারনে অধিকাংশ মানুষ তার সম্পর্কে অনভিহিত।
অভিবাবক মহলের দাবী কোন দল বা সংগঠন একা মুক্তিযুদ্ধ করেনি। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেছে সবাই। সুতরাং এর স্মৃতি সংরক্ষনের দ্বায়িত্ব সকলের। কারো বাবা স্বাধীনতার ঘোষক, কারো স্বামী স্বধীনতার ঘোষক এ নিয়ে বিতর্ক না করে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের মুল্যায়ন করা উচিত বলে মনে করেন তারা।
যে দল ক্ষমতায় আসে সে দলের নামে রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ ও অন্যান্য স্থাপনা যেমনিভাবে করবে, ঠিক তেমনি স্বাধীনতা যাদের ত্যাগের ফসল তাদের নামে জেলা উপজেলায় স্থাপনা নির্মান করার দাবী করেন তারা।
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল ভোলার কৃতি সন্তান তার নামে ভোলা শহরে কোন প্রতিষ্ঠান বা স্থাপনা নাই। বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের নামে তার জন্মস্থান দৌলতখানে ও কোন প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেনি।
আমরা মনে হয় শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালীকে মর্যাদা দিতে পারছিনা পরিপূর্নভাবে। কারন দেশ স্বাধীনের পর ভোলায় বহু প্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাট নির্মান হয়েছে তার কোনটাই মোস্তফা কামালের নামে করা হয়নি।
তবে তার বর্তমান গ্রামের বাড়ী ভোলা আলীনগর যাওয়ার রাস্তার নাম মোস্তফা কামাল সড়ক। যা একটি আবাসিক সড়ক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কেন এ অবমুল্যায়ন তার কোন জবাব কারো কাছে নাই।