কম্পিউটারের ফ্রি টিপস(একসাথ+Update)

শেয়ারঃ
9 0

দৈনন্দিন কম্পিউটার পরিচালনায় আমরা ছোটখাটো নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হই। এক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের প্রয়োজনের সময় আমরা অনেক কাজই ঠিকভাবে করতে পারি না। কম্পিউটার পরিচালনায় নিজেকে আরো দক্ষ করে তুলতে নিচের সাইটগুলো আপনাকে অনেকখানি এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিশেষ করে কম্পিউটার/তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে যারা ভবিষ্যতে কাজ করতে আগ্রহী আশা করি তাদের জন্য এ সাইটগুলো বেশ কাজে আসবে। কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির নানা দিক, সমস্যা ও সমাধানের উপায় সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে সাইটগুলোতে। সাইটগুলোর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ক্যাটাগরি অনুযায়ী টিপসগুলোকে ভাগ করা হয়েছে। ফলে ব্যবহারকারীরা তাদের সুবিধামত টিপস ও টিউটোরিয়ালগুলোকে খুঁজে নিতে পারবে। বর্তমানে ইন্টারনেটে কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি ও তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন ডিভাইস সমূহের উপর বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য অজস্র ওয়েবসাইট রয়েছে। সেগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ওয়েবসাইট এখানে দেয়া হল:

http://www.easycomputertips.com

নাম দেখেই সহজেই বোঝা যায় সাইটটিতে আছে খুব সহজে ও স্বাচ্ছন্দ্যে কীভাবে আপনার কম্পিউটার পরিচালনা করবেন সে সম্পর্কিত হাজারো টিপস। বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী টিপসগুলোকে সাজানো রয়েছে। Web and Email, Online Safety, Software, Using your PC, Featured Tips ক্যাটাগরি অনুসারে সাজানো রয়েছে টিপসগুলো। Web and Email ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ইমেইল সফটওয়্যার, ওয়েব বেজড ইমেইল সাইটের উপর বিভিন্ন টিপস, স্প্যাম প্রতিরোধে করণীয়, ওয়েব ব্রাউজিং, ওয়েব সাইট তৈরির খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কিত তথ্য। Online Safety সেকশনটিতে রয়েছে নিরাপদে ইন্টারনেটের ব্যবহার, ফায়ারওয়ালের ব্যবহার, চিলড্রেন সেফটি, স্পাইওয়্যার, অ্যাডওয়ার এবং স্পাইটবট থেকে কীভাবে পিসিকে রক্ষা করা যায় সে সম্পর্কিত সামপ্রতিক তথ্য। Using Your PC সেকশনটিতে আছে পিসির দৈনন্দিন সমস্যা সম্পর্কিত সমাধান, কুইক টিপসসহ অসংখ্য টিপস। এছাড়াও রয়েছে কম্পিউটারকে কীভাবে দ্রুতগতির করা যায় সে সম্পর্কিত কার্যকরী কিছু টিপস।

http://www.computerfreetips.com

কম্পিউটার টিপসের বিশাল এক ভান্ডার এই সাইটটি। কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যা, হার্ডওয়্যার পরিচিতি, হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমস্য সমাধানে সাইটটি অত্যন- কার্যকর। সাইটটিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কম্পিউটারের টিপসগুলোকে ভাগ করা হয়েছ। PC Buying Tips, Laptop Tips, Windows, Office, Networking, Security Alerts, IT Certification, Database Tips, PC Troubleshooting, System-Tune-Up, Registry, Internet, Cisco Router, Backup, Printing, PC Cleaning, Glossaries, Projector Tips সহ অসংখ্য টিপস। সহজ করে বলা যায় কম্পিউটার ও কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত বিভিন্ন ডিভাইসগুলোর সমস্যা সমাধানের টেকনিকগুলো জানতে সাইটটি আপনাকে দারুণভাবে সহায়তা করবে।

http://www.computerfreetricks.com

সাইটটিতে ক্যাটাগরি অনুযায়ী ট্রিকসগুলো দেয়া হয়েছে। বিশেষ করে উইন্ডোজ টিপস, নেটওয়ার্কিং টিপসসহ অসংখ্য টিপস। সাইটটিতে পূর্ববর্তী মাসের টিপসগুলোর আর্কাইভও রয়েছে। ফলে যেকোনো ইউজার পূর্ববর্তী টিপসগুলো থেকে তার প্রয়োজনীয় টিপসটি খুঁজে নিতে পারবেন অনায়াসে। এছাড়াও রয়েছে টিউটরিয়াল পেজ। টিউটরিয়াল পেজগুলোতে কোনো প্রোগ্রামের বিশেষ একটা মেন্যু বা অপশন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য রয়েছে।

http://www.computerbiglab.com

নামের সাথে সাইটটির যথেষ্ট মিল রয়েছে বিশেষ করে কম্পিউটারের ট্রিকস এন্ড টিপসের ব্যাপারে। সাইটটিতে হাজার হাজার টিপসের সমারোহ। সাইটটি প্রায়ই Computer Free Tips সাইটটির মত। সাইটটিতে আছে উইন্ডোজ টিপস থেকে শুরু করে অফিস এক্সপি, উইন্ডোজ ট্রিকস, ল্যাপটপ টিপস, হার্ডওয়্যার টিপস, উইন্ডোজ ইন্সটলেশন টিপস, ইন্টারনেট টিপস, রেজিস্ট্রি টিপস, মেনটেনিং পিসি টিপস, মোবাইল টিপস, কম্পিউটার সিকিউরিটি টিপস, স্ক্যানিং টিপস এবং ব্যাকআপ টিপস সহ নানাবিধ কার্যকর টিপস। নেটওয়ার্কিং টিপস অপশনটিতে নেটওয়ার্ক ইক্যুইপমেন্টস, ক্যাবলিং বেসিকস, লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কিং, ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্কিং-এর উপর বেসিক টিপস এবং বিভিন্ন প্রটোকল সমূহের ধারণা রয়েছে।

http://freepctech.com/pc/xp/xpindex.shtml

সাইটটিতে উইন্ডোজ এক্সপি সংক্রান- যাবতীয় সব ট্রিকস পাওয়া যায়। এক কথায় উইন্ডোজ এক্সপির মোটামুটি প্রায় সব সমস্যার সমাধান রয়েছে সাইটটিতে। উইন্ডোজ এক্সপির পুরানো বিভিন্ন ডিভাইস ড্রাইভার ইন্সটলেশনের সময় যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা থেকে পরিত্রাণ পেতে কিছু টিপস দেয়া রয়েছে সাইটটিতে।

http://www.mstipsandtricks.com

সাইটটিতে মাইক্রোসফট অফিসের নিত্যনতুন সব টিপস সংযোজিত রয়েছে। মাইক্রোসফট অফিসের ৯৭ ভার্সন থেকে শুরু করে মাইক্রোসফট অফিসের সর্বশেষ ভার্সনের নানাবিধ টিপস রয়েছে। মাইক্রোসফট অফিস সংক্রান্ত যেকোনো টিপস এন্ড ট্রিকস-এর জন্য সাইটটির সহায়তা নিতে পারেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফ্ট এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, একসেস, মাইক্রোসফট আউটলুক-এর শটকার্ট কীসহ ছোটখাটো অনেক টিপস রয়েছে সাইটটিতে। সাইটটিতে অফিস প্যাকেজ প্রোগ্রামের প্রায় প্রতিটির শটকার্ট কী দেয়া রয়েছে।

http://www.allpctips.com

নাম দেখেই সহজেই বুঝে নিতে পারেন সাইটটিতে কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের উপায় ও কৌশল সম্পর্কে তথ্য রয়েছে। সাইটটির ডিজাইন দেখতে সুন্দর না হলেও মোটামুটিভাবে সাইটটিতে কার্যকরী কিছু টিপস রয়েছে। সাইটটির হোম পেজে গুরুত্বপূর্ণ ২০-২৫টি টিপস রয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য ওয়েবসাইটের মত সাইটটির টিপসগুলোকে ক্যাটাগরি অনুযায়ী বিভক্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে Software, Hardware, Internet, Technology, Windows, Email, Security & Wireless Tips ।

http://www.computertips.com

সাইটটিতে Windows System Tips, Microsoft Tips I Internet Tips এ তিনটি ক্যাটাগরিতে টিপসগুলো সাজানো রয়েছে। উইন্ডোজ সিস্টেম টিপসটিতে মূলতঃ Windows 98 Tips, Windows 95 Tips Ges Windows NT 4.0 Tips -এর গুরুত্বপূর্ণ, খুঁটিনাটি ও প্রয়োজনীয় অনেকগুলো টিপস রয়েছে।

http://www.onlinecomputertips.com

সাইটটিতে বিভিন্ন হার্ডওয়্যার টার্মস, নেটওয়ার্কিং টার্মস ও ভাইরাস টার্মসসহ বেশকিছু টার্মস সম্পর্কে বর্ণনা দেওয়া রয়েছে।
Education Board Bangladesh

Ministry of Education

Intermediate and Secondary Education Boards Bangladesh

 
Archive
 
         
  Examination :  
  Year :  
  Board :  
  Roll :  
       
         
 
 
 
     
  SSC/Equivalent result 2013 will be published at 2.00 PM on 09 May 2013  
     
 
 
Teletalk Bangladesh Ltd.
 
 

আপনার কম্পিউটার হ্যাং,কোন কাজ করতে পারচেন না,তাহলে এ পোস্ট টি আপনার জন্য……. 100% সত্য…………………..।

আসালামুয়ালাইকুম,
সবাই কেমন আছেন।
আমি আপনাদের দোয়া ভাল আছি।
আজ আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনার হ্যাং কম্পিউটার কে ফাস্ট করা যায়। তাহলে চলুন দেখে নিই,
প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর রান কমান্ড এ গিয়ে টাইপ করুন regedit তারপর ওকে দিন,কোন ম্যাসেস আসলে yes দিন।
তারপর নিচের মত একটা স্কিন আসবে
তারপর HKEY_CURRENT_USER এ ডাবল কিল্ক করুন, নিচের মত আসবে
তারপর Control Panel এ ডাবল কিল্ক করুন, নিচের মত আসবে
তারপর Desktop এ ডাবল কিল্ক করুন,নিচের মত আসবেতারপর পাশে ActiveWndTrackTimeout এ ডাবল কিল্ক করুন,নিচের মত আসলে
শূন্য কে 1 করে দিন। আপনার কাজ শেষ।
এখন থেকে আপনার কম্পিউটার আর হ্যাং হবে না।
অ-সুবিধা হলে জানাবেন।
যদি কেও টিউনটি করে থাকেন ,তাহলে ক্ষমা করবেন ।
ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে টিউন পড়ার জন্য।
উপকৃত হলে অবশ্যই কমেন্ট
করে জানাবেন ।
আল্লাহ হাফেজ ।

যেভাবে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে হয়!

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমার WHM টিউটোরিয়াল লেখার সময় অনেকে জানতে চেয়েছেন কিভাবে ডোমেইন কিনতে হয় সে প্রক্রিয়াটা। তাই আজকে লিখতে বসলাম ডোমেইন কেনার সিস্টেমটা।
প্রথমত একটা ডোমেইন নেম নির্ধারণ করে নিতে হবে। এবার নির্দিষ্ট ডোমেইন কেনার সাইটে গিয়ে চেক করে দেখতে হবে সাইটটি আদৌ খালি আছে কিনা।
namecheap.com, godaddy.com,  domain.com আরও অনেক সাইট আছে যারা ডোমেইন বিক্রি করে।
এখানে আমি নেম চিপ এ ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন প্রসেস দেখাচ্ছি প্রথমে-
https://www.namecheap.com এ গিয়ে একটা একাউন্ট করে নেন।
যে সকল ফিলড অবশ্যই পূরণ করতে হবে তা পূরণ করে নেন।  এবার Register a domain এ গিয়ে ডোমেইন সার্চ করতে হবে।

কোড ছাড়াই ক্যাসপারস্কি ২০১৩ একটিভেট করুন

আজ আপনারা এ পোস্টে জানতে পারবেন কিভাবে কোন প্রকার একটিভেশন কোড ছাড়াই ক্যাসপারস্কি একটিভেট করতে হয়।
প্রথমে ক্যাসপারস্কি কী ফাইল ডাউনলোড করে নিতে হবে।
সর্বশেষ আপডেট ১ এপ্রিল ২০১৩ একটিভেশন কী ফাইল-
Mediafire থেকে ডাউনলোড
RapidShare থেকে ডাউনলোড
Hotfile থেকে ডাউনলোড
কি ফাইলগুলো ডাউনলোড শেষ হলে আনজিপ করে নিন, এবং কোথায় আনজিপ করেছেন সেটা মনে রাখবেন।
একটিভেট করার সময় নির্দিষ্ট কি ফাইল সিলেক্ট করে দিবেন। তাহলেই একটিভেট হয়ে যাবে।
নিচের সাইট থেকেও নিয়মিত একটিভেশন পাবেন, যদিও সাইটটি ক্যাসপারস্কি এন্টিভাইরাস ব্লক করে রেখেছে(ফ্রি একটিভেশন সরবরাহ করার কারনে), অন্য এন্টিভাইরাস এই সাইটকে নিরাপদ হিসাবেই দেখছে-
http://www.kavkisfile.com
সাইটটিকে ক্যাসপারস্কি সেটিং থেকে whitelist করে নিন যদি ঢুকতে না পারেন, অথবা কিছুক্ষণের জন্য ক্যাসপারস্কি ডিজেবল করে সাইটে ঢুকুন।
একটিভেট করার আগে ইন্টারনেট ডিজেবল করে নিন। তারপর নিচের দেয়া ছবি অনুসারে ফলো করুন।







আর ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন যদি সমস্যা হয়-
https://www.youtube.com/embed/cKjUmS6lxv0

নতুন সার্ভার এর সাথে grameenফোনে ফ্রী ইন্টারনেট অ্যান্ড্রয়েড ফোনে একটু ভিন্ন স্টাইলে(first on net)

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ডিফল্ট ব্রাউজার দিয়ে ফ্রী ইন্টারনেট চালান,যাদের অপেরা কাজ করে না,
তাদের জন্য এই পোস্ট।

অনেক খোঁজাখুঁজি করে ১টা প্রক্সি পাইলাম যেটা দিয়ে ডিফল্ট ব্রাউজার দিয়ে ব্রাউজ করতে পারবেন সেটা আবার নিউ সার্ভার দিয়ে অনেক মজা তাই না  আমি w60তে ব্যাবহার করতেছি তো চলুন শুরু করা যাক।
Android settings
Mobile network>accesspoint name>grameen>new apn
Name:as you wish
Apn:gpinternet
Apn type:default
Proxy:217.79.179.67
Port:80
আর কিছু এডিট করতে হবে না যা আছে তাই থাকবে।
Save and select  করে বেরিয়ে আসুন।



এখন ব্রাউজার ওপেন করুন option> setting>advanced>enable javascript টিক চিহ্ন টা তুলে দেন।



আর একটু কাজ আছে general >set homepage :wap.gamezilla.comঅথবাbd.dooplays.com কাজ শেষ।
নিচে দেখেন url বক্স আসছে। url বক্স এ সাইট প্রবেশ করান ব্রাউজ এ ক্লিক করুন।

আপনি এখন নিশ্চিন্তে ব্রাউজ এবং ডাউনলোড  করুন।

আর একটা কথা bd.dooplays.com এই সার্ভার বন্ধ হয়ে গেলে wap.gamezilla.com ব্যাবহার করতে পাড়বেন।ভাল লাগলে আমার ফেসবুক ফ্যান পেজে join করতে পারেন
 www.fb.com/hpyworld

মোটর সাইকেল চালানোর পূর্বে যে বিষয় গুলো আপনার অবশ্যই জানতে হবে

সবকিছুরই নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে, সেগুলো অবশ্যই মেনে চলা উচিত । এ কারণে মোটরসাইকেলের নিরাপত্তার জন্য বাইক চালকদের জন্য কিছু নিয়মনীতি রয়েছে যেগুলো তাদের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সাহায্য করবে । নিয়মনীতিগুলোকে বিভিন্ন ধাপে ভাগ করা যায়। যেমনঃ
*বাইক চালানোর পূর্বে অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*রাস্তায় অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*যাত্রী বহনের সময় অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*দলগতভাবে ভ্রমণের সময় অনুসরনীয় ধাপসমূহ
*মোটরসাইকেল চালানোর সরঞ্জাম
*মোটরসাইকেলের রক্ষণাবেক্ষণ
*আইনগত দায়িত্বসমূহ
motorcycle in bangladesh
এখন এই নিয়মনীতি গুলো বিস্তারিত ব্যাখ্যা করি । প্রথমেই আমরা আলোচনা করবো বাইক চালানোর পূর্বে অনুসরনীয় ধাপসমূহ । আপনি অবশ্যই মালিকের জন্য সরবরাহ করা ম্যানুয়ালটি পড়বেন, যেটা হতে আপনার বাইক সম্পর্কে অনেক তথ্য পাবেন  এবং জানতে পারবেন কিভাবে এটা রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে ।
তারপর আপনি বাইকের টায়ার পরীক্ষা করবেন যেন তারা যথেষ্ট শক্তিশালী হয় এবং অবশ্যই একটি ভালো গজের সাহায্যে টায়ার এর চাপ মেপে নেবেন । তারপর আপনি কন্ট্রোল ক্যাবল বা নিয়ন্ত্রণ করার তারগুলো ভালো ও ব্রেক করার উপযুক্ত আছে কিনা তা পরীক্ষা করবেন। এরপর আপনি লাইট, হর্ন, দিক নির্দেশক সিগন্যাল ও আয়না পরীক্ষা করুন । আরও পরীক্ষা করুন জ্বালানী তেলের অবস্থা এবং যে চেইন দ্বারা আপনার পেছনের চাকা ঘুরে সেটি যথাযথ অবস্থায় আছে কিনা এবং অবশ্যই ব্রেক পরীক্ষা করুন ।
রাস্তায় যে নিয়ম নীতি গুলো অনুসরন করতে হবে তার মধ্যে প্রথমে আপনাকে যানজটের কথা মাথায় রাখতে হবে। আপনাকে সম্ভাব্য বিপদের কথা মাথায় রাখতে হবে এবং আপনাকে এটা নিশ্চিত হতে হবে যে অন্য ড্রাইভাররা যেন আপনাকে দেখতে পায়, এ কারণে আপনাকে দিনেও হেডলাইট জ্বালাতে হতে পারে এবং আপনাকে উজ্জ্বল রঙ এর কাপড় পড়তে হবে । সবসময় যথাযথ সিগন্যাল দিন এবং হর্ন বাজান এবং প্রয়োজনে আপনার বাইককে এমন অবস্থানে নিন যেন সেটি দেখা না যায় এবং সবসময় খেয়াল রাখুন যেন আপনি ট্রাকের পেছনে না থাকেন । আপনার চারপাশে কি ঘটছে তা অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন এবং এ জন্য আপনার চোখকে সক্রিয় রাখুন ।
যখন আপনি রাস্তার মধ্য দিয়ে ৪০ কিলোমিটার গতিতে চালাবেন তখন আপনার সামনের গাড়ি হতে ২ সেকেন্ডের ব্যবধান রাখুন। বেশী গতিতে চালানোর সময় এটা তিন থেকে চার সেকেন্ড হতে পারে । কোন গাড়ি পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় আপনাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে এবং কখনো ওভারটেক করবেন না। বাইক চালানোর জন্য অন্ধকার একটি বিপদজনক সময় । তাই সম্ভব হলে রাতে বাইক চালাবেন না এবং চালালেও পরিষ্কার ভিজর (মুখ আবৃত করার অংশ) ব্যবহার করবেন।
নিশ্চিত হোন যে আপনার বাইক একজন অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনের উপযুক্ত এবং আপনি যদি বাচ্চা পরিবহন করেন তাহলে নিশ্চিত হন যে সে যথেষ্ট পরিণত । আপনার যাত্রীকে শিখিয়ে দিন সে যেন মাফলার হতে পা দূরে রাখে এবং তার নড়াচড়া ও কথাবার্তা সীমিত করতে বলুন । মালিকের জন্য সরবরাহকৃত ম্যানুয়ালটি ভালভাবে পড়ে সেখানে উল্লেখিত নিয়মনীতি গুলো মেনে চলুন । যাত্রী যেন গরম স্থানসমূহ হতে তার হাত ও পা দূরে রাখে সে ব্যাপারে নিশ্চিত হন যাত্রী উঠার আগে মোটরসাইকেল স্টার্ট করে নিন।
দলগতভাবে ভ্রমণের আগে একটি আলোচনা করুন । চালকদের মধ্য থেকে একজন দলনেতা নির্বাচন করুন এবং অভিজ্ঞ লোক নির্বাচন করুন যে সবসময় পিছনে থাকে। দলটি অবশ্যই পাঁচ থেকে সাতজনের মধ্যে সীমিত হওয়া উচিত অথবা আপনারা কতগুলো ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে যেতে পারেন । একজন চালক মোবাইল ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বহন করবে । আপনারা কখনো পাশাপাশি চালাবেন না এতে চালকদের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায় ।
মোটরসাইকেল চালানোর সরঞ্জামের ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি আপনি অবশ্যই একটি হেলমেট পড়বেন যেটা আপনার মাথার আকারের উপযোগী এবং যেটাতে আপনাকে সুন্দর দেখাবে। এছাড়াও চশমা পড়তে পারেন, জ্যাকেট লেদারের হতে পারে এবং এটা অবশ্যই চেইনযুক্ত হওয়া উচিত, প্যান্টও লেদারের হতে পারে । গ্লাভস অবশ্যই দুর্ঘটনা প্রতিরোধী হতে হবে এবং অবশ্যই উজ্জ্বল রঙের কাপড় পড়বেন।
মোটরসাইকেল রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য মালিকের জন্য সরবরাহকৃত ম্যানুয়ালের তারিখ অনুযায়ী আপনাকে এটা নিয়মিত সার্ভিসিং করাতে হবে । আপনার অবশ্যই ময়লাগুলো পরিস্কার করতে হবে এবং প্রত্যেক মাসে ব্যাটারি পরীক্ষা করতে হবে। আপনার বাইকে সবসময় মেরামত করার সরঞ্জাম ও ম্যানুয়ালটি রাখুন কারণ আপনার বিপদের সময় এগুলো  আপনাকে সাহায্য করবে ।
আইনগত দায়িত্ব সমূহের মধ্যে পড়ে লাইসেন্স করানো এবং যদি প্রয়োজন হয় লিখিত পরীক্ষা দিন এবং আপনি অবশ্যই বিমা করুন । গতির ইচ্ছা দমন করুন ও মোটরসাইকেলে কখনো অ্যালকোহল পান করবেন না ।
যদি এই কৌশলগুলো যথাযথ ভাবে অনুসরন করা হয় তাহলে আমরা দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে পারব । আশা করি এই নিরাপত্তামূলক কৌশলগুলো আপনাকে দুর্ঘটনা এড়াতে সাহায্য করবে । এই লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত কামনা করি আপনি আপনার পরামর্শ এখানে দিতে পারেন ।
আশা করি মোটর সাইকেল প্রেমিদের লেখা টি ভালো লাগবে। যদি ভালো লাগে তাহলে নির্বাচিত টিউন মনোনয়ন করতে ভুলবেন না।
Mollahlinks